ভারতীয় শিক্ষায় লঘু সম্প্রদায়ের শিক্ষা ব্যাবস্থা পরিকল্পনা।







      D.S কোঠারির নেতৃত্বে 1964-66 সালে কোঠারি কমিশন গঠন করা হয়। পিছিয়ে পড়া,অন্নুনত, ও দুর্বল শ্রেণীর মানুষ দের জন্য বিশেষত তপসিলি জাতি, ও উপজাতির সম্প্রদায়ের মানুষদের জন্য এই শিক্ষা কমিশন বিশেষ ভাবেই সোচ্চার ছিলো।









      তপশিলি জাতি এবং উপজাতির জনসাধারণ কে শিক্ষিত সমাজে প্রতিষ্ঠা করতে শ্রী ইউ এন বেবারের সভাপতিত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটি লঘু সম্প্রদায় ভুক্ত জনগণের জন্য সুপারিশ করেছিল, সেই সমস্ত সুপারিশের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো -



1. তপসিলী জাতি এবং তপশিলী উপজাতি বিশিষ্ট এলাকায় আশ্রম স্কুল প্রতিষ্ঠা করত হবে। এবং ওই আঞ্চলিক ভাষায় দক্ষ এমন ব্যক্তি শিক্ষকতা করবেন।





2. আশ্রম বিদ্যালয়ের শিক্ষা কালে প্রথম দুই বছর উপজাতীয় ভাষা ও পরের বছর থেকে আঞ্চলিক ভাষা পড়ানোর ব্যাবস্থা করতে হবে।













3. মাধ্যমিক স্তরে হোস্টেলের ব্যাবস্থা করতে হবে, ও ছাত্র ছাত্রীর সংখ্যা বাড়াতে হবে।





4. মাধ্যমিক স্তর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় স্তর পর্যন্ত উপজাতি সম্প্রদায়কে বিশেষ টিউসনের  ব্যাবস্থা করতে হবে।



           অ্যাপ ডাউনলোড করুন ক্লিক করে





5. উপজাতি বিশিষ্ট এলাকায় শিক্ষকতায় নিযুক্ত শিক্ষকদের বিশেষ শিখনের ব্যাবস্থা, বৃত্তি ও আর্থিক সাহায্য দিতে হবে।





6. উচ্চশিক্ষায় বৃত্তি দানের জন্য বিকেন্দ্রীকরণের ব্যাবস্থা করতে হবে।





7. বেসরকারি সংস্থা কে আদিবাসী অঞ্চলে কাজ করানোর জন্য উৎসাহিত করত হবে।





       👉👉    ** ভারতীয় সংবিধানে শিক্ষা প্রশ্ন উত্তর**









Comments

Popular posts from this blog

সপ্ত প্রবাহের নীতি। মাধ্যমিক কমিশনের সপ্ত প্রবাহের নীতি।

কন্যাশ্রী প্রকল্প প্রজেক্ট | দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষা বিজ্ঞান প্রজেক্ট কন্যাশ্রী প্রকল্প | Kanyashri Prokolpo Project 2024

Four pillars of Education - শিক্ষার চারটি স্তম্ভ | Delors Commission 1997