Posts

Showing posts from May, 2020

বাংলা চিত্রকলার ইতিহাসে চিত্ত প্রসাদ ভট্টাচর্য্যের অবদান। HS Bengali Suggestions 2021

Image
     বাংলা চিত্রকলার ইতিহাসে চিত্ত প্রসাদ এক স্মরণীয় নাম। চিত্ত প্রসাদ বর্তমানের পূর্ব বঙ্গের / বাংলা দেশের চট্ট গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম চারু চন্দ্র ভট্টাচার্য । চিত্ত প্রসাদ ছোট বেলায় চট্টগ্রামে বড়ো হয়েছিলেন , তার স্কুল জীবন ও কলেজ জীবন এখানে অতিবাহিত হয়।         কলেজ ছাত্র থাকার সময় তিনি চট্টগ্রামের কমিউনিস্ট পার্টির গণ আন্দোলনের সাথে যুক্ত হন। তার চিত্র অঙ্কন ছিল স্বাভাবিক স্বভাব জাত গুন। তার বিখ্যাত চিত্র গুলির বেশির ভাগ বাংলার গ্রাম্য জীবনের বিধ্বস্ত নিপীড়িত চেহারা কে বহন করে। 1942 সালের আগস্ট আন্দোলন ও 1943 সালের  মন্নন্তর এর দুর্ভিক্ষের পটভূমিতে আঁকা ছবি গুলির জন্য তিনি আজও অবিস্মরণীয় হয়ে আছেন। তার আঁকা মেদিনী পুরের দুর্ভিক্ষের ছবি গুলি ছিল বাস্তব ও জীবন্ত।        তার বেশির ভাগ ছবি গুলি যেনো দুর্ভিক্ষ ও মহামারীর কথা বলে। ভারতের নৌবিদ্রহ ও তেলেঙ্গানার কৃষক বিদ্রোহের ছবি গুলিও তার শিল্প গুণের পরিচয় বহন করে।  ছবি আঁকার মাধ্যম হিসাবে তিনি উড কাঠ ও স্কেচ ব্যাবহার করতেন। তার আঁকা দুটি বিখ্যাত...

বাংলা চলচ্চিত্রের ধারায় রায়, ঘটক ও সেনের অবদান আলোচনা। HS Bengali Suggestions 2021

Image
বিংশ শতাব্দীর পঞ্চাশএর দশকের পর বাংলা সিনেমা জগতে এক নতুন যুগের সূচনা হয়, যা বাংলা সিনেমার সুবর্ণ যুগ বলে পরিচিতি পায়। বাংলা সিনেমার এই যুগ যাদের হাত ধরে শুরু হয় তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন সত্যজিৎ রায়, ঋত্বিক ঘটক, ও মৃণাল সেন।  সত্যজিৎ রায় :        1955 সালের 26 সে আগস্ট সত্যজিৎ রায়ের প্রথম সিনেমা পথের পাঁচালী প্রকাশ পেলে এই নব ধারার সূচনা হয়। সিনেমা টি কান ফ্লিম ফেস্টিভালে - এ বেষ্ট হিউম্যান ডকুমেন্ট নামে পুরস্কার পায়। এর পরবর্তী সময়ে অপরাজিত, অপুরসংসার, সিনেমা দুটি মুক্তি পায়। এই সিনেমা তিনটি একসঙ্গে অপুর ট্রিলজি নামে পরিচিত।        পরবর্তী পর্যায়ের কয়েক্ টি বিখ্যাত সিনেমা হলো -  চারুলতা, ঘরে বাইরে, দেবী, চিড়িয়াখানা, অরণ্যে দিনরাত্রি, সোনার কেল্লা, আগন্তুক, হিড়িক রাজার দেশে , ইত্যাদি। এই সকল বিখ্যাত চলচ্চিত্র গুলি বাংলা সিনেমা জগতে যথেষ্ট সাড়া ফেলেছিল। তিনি ফ্রান্সের সর্বোচ্চ অসামরিক পুরষ্কার  - লিজিয়ন অফ্ ওনার , এ ভূষিত হয়েছিলেন। এছাড়াও তিনি লাইফ টাইম অ্যাচিভমেন্ট এর জন্য তিনি অস্কার পুরষ্কার পেয়েছিলেন । ঋ...

বাংলা চলচ্চিত্রের ধারায় সত্যজিৎ রায়ের অবদান | দ্বাদশ শ্রেণী বাংলা সাজেশন

Image
 বাংলা চলচ্চিত্রের ধারায় সত্যজিৎ রায়ের অবদান " এই প্রশ্নটি দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ তাই এখানে লেখার উপযোগী করে আলোচনা করা হলো...  বাংলা চলচ্চিত্রের ধারায় সত্যজিৎ রায়ের অবদান     বাংলা চলচ্চিত্রের ধারায় সত্যজিৎ রায়ের অবদান অসামান্য। তিনি বাংলা চলচ্চিত্রের ধারায় এক মাইল ফলক রূপে পরিগণিত হন। শুধু বাংলা নয় তিনি সমস্ত বিশ্বের চলচ্চিত্রে এক মর্যাদার সম্মান দাবি করেন। 1955 সালে তার কৃতকর্ম কান ফ্লিম ফেস্টিভালে আন্তর্জাতিক পুরষ্কার পায়, এবং ভারত সরকার তাকে সিনেমার শ্রেষ্ঠ প্রযোজক এর কারণে ভারতরত্ন উপাধিতে ভূষিত করেন ।       পথের পাঁচালী ছিল তার জীবনের প্রথম অভিজ্ঞান। গ্রাম্য জীবনের রহস্যে ঘেরা পথের পাঁচালী ছিল উদার মানবিক জীবনের এক প্রতিচ্ছবি। সেই কারণে এই সিনেমা দেশ ছেড়ে ইউরোপে এমন কি আমেরিকাতেও জনপ্রিয়তা পেয়েছিলো।      পথের পাঁচালীর অপুর কাহিনী কে সম্পূর্ণ করার জন্য তিনি পরবর্তী সময়ে প্রযোজনা করেন - অপরাজিত, অপুর সংসার,  এই সিনেমা দুটিকে। এছাড়াও তার কয়েক্তি বিখ্যাত সিনেমা হলো - নায়ক, জলসাঘর, দেবী...

MP Histoty Suggestions 2021 | নেহেরু লিয়াকত চুক্তি 4 মার্কের প্রশ্ন ও উত্তর।

Image
      দেশভাগের ফলে পূর্ববঙ্গ, পশ্চিম পঞ্জাব, ও সেন্ধু অঞ্চল পাকিস্থানের অন্তর্ভুক্ত হয়। এই সকল স্থানের মুসলমান সম্প্রদান অত্যাচারে অমুসলমান সম্প্রদায়ের লোকেরা দেশ ত্যাগ করে ভারতের দিকে পা বাড়াতে থাকে।  এই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তে। প্রায় সব মিলিয়ে 1950 সালের দিকে 60 লক্ষ সর্বহারা উদ্বাস্তু ভারতে প্রবেশ করে।      এমত অবস্থায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলি খাঁ এর সঙ্গে আলোচনা শুরু করে এবং শেষ পর্যন্ত 1950 সালের 17 ই এপ্রিল নেহেরু লিয়াকৎ চুক্তি বা দিল্লি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই চুক্তির দ্বারা ঠিক হয় যে -  সংখ্যালঘুরা যে যার রাষ্ট্রের প্রতি অনুগত থাকবে এবং তার কাছেই প্রতিকার চাইবে। পূর্ববঙ্গ পশ্চিমবঙ্গ ও আসাম থেকে কেউ অন্য দেশে শরণার্থী হতে চাইলে তাকে সাহায্য করা হবে। ভারত ও পাকিস্তান বর্তমান সংকটের কারণ ও পরিমাণ নিরূপণের জন্য অনুসন্ধান কমিটি বসাবে এবং সংখ্যালঘু কমিশন গঠন করবে। পূর্ব ও পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রিসভার সংখ্যালঘু প্রতিনিধি থাকবে। এই চুক্তি অনেককেই হতাশ করে কারণ তারা মনে করেন...

MP Histoty Suggestions | হায়দ্রাবাদ রাজ্যের ভারতভূক্তি

Image
     ভারতের স্বাধীনতার সময় হায়দ্রাবাদ রাজ্যটি ছিল সর্বাপেক্ষা বৃহৎ রাজ্য। এই রাজ্যের ৮৫% মানুষ ছিলো হিন্দু কিন্তু এখন কার শাসক ছিলেন মুসলিম (নিজাম) , এমন কি প্রতিটি স্তরেই ছিল মুসলিম কতৃত্ব। রাজ্যের অধিকাংশ জনগন ছিল ভারত ভুক্তির পক্ষে কিন্তু নিজাম ছিলেন স্বাধীন চেতা, সেই কারণে রাজাকার বাহিনী গঠন করে দাঙ্গা শুরু করার প্রচেষ্টা করে।        রাজাকার বাহিনী রাজ্যের মধ্যে এমন কি রাজ্যের বাইরেও নানা ভাবে বিদ্রোহ শুরু করে, আর পাকিস্থান থেকেও অস্ত্র শস্ত্র আসতে শুরু করে। এমত অবস্থাতে নিজাম জেহাদ ঘোষণা করলে দুটি ঘটনা নিজাম কে অসস্তিতে ফেলে দেয় -  ১৯৪৭ সালের ৭ ই আগস্ট হায়দ্রাবাদ রাজ্য কংগ্রেস প্রশাসনের গণতান্ত্রিক করার দাবিতে বিশাল ভাবে সত্যাগ্রহ শুরু করে। প্রায় ২০,০০০ সত্যাগ্রহী কে জেলে যেতে হয় ও রাজাকার বাহিনীর অত্যাচারে বহু মানুষ ভারতীয় ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নেয়। ১৯৪৬ সালের দ্বিতীয় ভাগে হায়দ্রাবাদের অন্তর্ভুক্ত তেলেঙ্গানায় কমিউনিস্ট দের উদ্যোগে কৃশক আন্দোলন শুরু হয়। রাজাকার ও প্রশাসনের অত্যাচার উপেক্ষা করে আন্দোলন যোরদার হলে ওঠে ও অন্যান্য দিকে ...

MP Histoty Suggestions | ভাষা ভিত্তিক অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্য গঠন

Image
       ভারত স্বাধীনতার সময় বা তার সামান্য পরে সবথেকে বেশি যে সমস্যার সম্মুখীন হতেহয়েছে তা হলো দেশীয় রাজ্যের ভারত ভুক্তি। দেশীয় রাজ্য গুলি নানান কারণে কখনো আলাদা বা কখনো একটা পেতে চেয়েছে।      সর্ব প্রথম অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্যটি ভাষা ভিত্তিক রাজ্য গঠনের দাবি জানায়। অন্ধ্র নেতা টি, প্রকাসম ( অন্ধ্র কেশরী) এর সঙ্গে চক্রবর্তী রাজা গোপাল চারীর সম্পর্ক ভালো ছিল না , এই কারণে তেলেগু ভাষী ও তামিল ভাষীদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়।       তেলেগু ভাষীদের দাবি ছিল - পুরানো মাদ্রাজ কে ভেঙে তামিল ও তেলেগু দুটি আলাদা আলাদা ভাষা ভাষী রাজ্য গঠন করতে হবে। কিন্তু সমস্যা বাঁধে মাদ্রাজ শহর কে নিয়ে, কারণ ভৌগলিক ও ভাষা গত দিক থেকে মাদ্রাজ অন্ধ্রপ্রেশের অংশ হতে পারে না।       ১৯৫২ সালে জনপ্রিয় তেলেগু নেতা পত্তি শ্রীরামুলু পৃথক অন্ধ্র রাজ্যের জন্য আমরণ অনশন শুরু করে ও ৫৮ দিন পর তার মৃত্যু হয়। এমত অবস্থায় সমস্ত রাজ্য জুড়ে অরাজকতা দেখা দিলে প্রধান মন্ত্রী জহরলাল নেহেরু পৃথক ভাষা ভিত্তিক অন্ধ্রপ্রদেশ মেনে নেন।        ...

দেশ ভাগের পর কাশ্মীর সমস্যা এবং এর বর্তমান অবস্থা। MP 2021 History Suggestions

Image
     ১৯৪৭ সালে ভারত বর্ষ স্বাধীনতা পাওয়ার পর দেশীয় রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত নিয়ে জটিল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। বেশ কিছু দেশীয় রাজ্য ভারতভুক্তি তে সমস্যা সৃষ্টি করেছিল এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কাশ্মীর রাজ্য টি।       দেশীয় রাজ্য সংহতি করনের প্রশ্নে কাশ্মীর সমস্যা ছিল সব থেকে জটিল। ভারতের উত্তর পশ্চিমে অবস্থিত এই রাজ্যটি মুসলিম ধর্মাবলম্বী হলেও শাসক ছিল হিন্দু। ভারত স্বাধীনতার সময় লর্ড মাউন্টব্যাটেন এই রাজ্যটির শাসক মহারাজা হরি সিং কে পাকিস্তান বা ভারত যেকোনো একটি দেশের সঙ্গে যুক্ত হতে পরামর্শ দেন। কিন্তু কাশ্মীরে ন্যাশনাল কনফারেন্স দলের সভাপতি শেখ আব্দুল্লাহ ভারতের সঙ্গে যুক্ত হতে চাইলেও মহারাজা হরি সিং চায় ছিলেন স্বাধীন ও স্বতন্ত্র ভাবে কাশ্মীর আলাদা রাজ্য হয়েই থাকবে।  style="display:block; text-align:center;" data-ad-layout="in-article" data-ad-format="fluid" data-ad-client="ca-pub-2511659517694820" data-ad-slot="8200529540">      ১৯৪৭ সালের ২২ সে অক্টোবর পাক মদদপুষ্ট হানাদার বাহিনী কাশ্মীরে ঢুকে পড়ে ব্যাপক ...

বাংলা গানের ধারা সাজেশন 2021 বড়ো প্রশ্নের উত্তর সহ।

Image
    দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা গানের ধারা থেকে যে সমস্ত প্রশ্ন গুলি প্রতি বছর খুবই গুরুত্বপূর্ণ থাকে তার কয়েকটি নিয়ে এখানে আলোচনা করা হলো যেমন বাংলা গানের ধারায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান, বাংলা আধুনিক গান কিশোর কুমারের অবদান, বাংলা গানের ধারায় অতুলপ্রসাদ সেনের অবদান এবং কাজী নজরুল ইসলামের অবদান। এছাড়াও যে সকল প্রশ্ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ তাদের কয়েকটি  এখানে সময়মতো আপডেট করে দেয়া হবে। যেমন বাংলা গানের ধারায় বিভিন্ন লোকসংগীত গুলি।   বাংলা গানের ধারায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান।        বাংলা গানের ধারায় যে সমস্ত উল্লেখযোগ্য শিল্পী দের কথা মনে আসে তাদের মধ্যে অন্যতম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বাংলা সাহিত্যে এমন কোন বিষয় নেই যে সেখানে তার যাতায়াত নেই। নাগরিকতার বৃত্তে এসে লৌকিক সংগীতের বিভিন্ন ধারার নতুন রূপ পরিগ্রহণ ইউরোপীয় ভাবধারার প্রচণ্ড অভিঘাত এবং স্বাদেশিকতার অভ্যুত্থান এই সকল প্রেক্ষাপট গানের ধারায় রবীন্দ্রনাথ এর আবির্ভাব হয়েছিল।         তিনি আনুমানিক মোট ২২৩২ টি গান রচনা করেছিলেন, এই গানগুলি গীতবিতান নামক গ্রন্থে প্রকাশিত হ...

Strategies of good Memorization | কিভাবে স্মৃতিশক্তি বাড়ানো যায়

Image
  কিভাবে স্মৃতিশক্তি বাড়ানো যায়       স্মৃতিশক্তি বাড়ানো যায় মনোবিজ্ঞান এ ধারণায় বিশ্বাসী নয়। তবে তা যাতে ভালোভাবে কাজ করে তার জন্য কতগুলি পন্থার কথা মনোবিজ্ঞান বলেছেন -  আমরা যদি কোন বিষয়বস্তু মুখস্ত করতে চাই তবে তার দিকে মনোযোগ দিতে হয় এবং মনের ইচ্ছা থাকতে হবে যে আমি যে বিষয়টি মুখস্ত করব তার দিকে কারণ মনোযোগ শিখনে সহায়তা করে। (  Strategies of good Memorization | কিভাবে স্মৃতিশক্তি বাড়ানো যায় ) যে বিষয়বস্তু শিখতে চাইছি তার সঙ্গে পূর্বে শেখা বিষয় এর সাথে অনুষঙ্গ স্থাপন করতে হবে এবং এর ফলে শিখন ত্বরান্বিত হবে এবং ধারণ ও দীর্ঘস্থায়ী হবে। উত্তম স্মৃতির জন্য ছন্দ ঠিক রেখে এবং বারবার আবৃত্তি করে পড়তে হবে। শিক্ষনীয় বিষয় বস্তু একসঙ্গে অনেক বার পড়লে বিরক্তি আনে তাই সময়ের ব্যবধানে পড়তে হয়। অর্থাৎ সবিরাম শিখন সহায়ক। প্রথমেই বিষয়বস্তুর সম্পূর্ণ অংশ ধরে রাখার চেষ্টা না করে সারাংশ মনে রাখতে হবে। বিষয়বস্তুর সারাংশ টি লিখে ফেলতে হবে, লেখার পর শিক্ষনীয বিষয় বস্তু বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলে বিষয়টি ভালো মনে থাকে। ( Strategies of good Memorization ...

শিখন সঞ্চালন | Transfer of Learning | Significant in education

Image
      ট্রান্সফার কথা টি একটি লাতিন শব্দ থেকে এসেছে, যার অর্থ হলো carry over।         মারি এবং উইট রক বলেছেন -" when something previously learn influences connect Learning or solving and earlier problem effects solving a new problem is called Transfer of Learning."        কোনো একটি বিষয়ের শিখন যদি পরবর্তী কোনো বিষয়ের শিখন কে প্রভাবিত করে তখন তাকে শিখনের সঞ্চালন ( Transfer of Learning ) বলা হয়। যেমন কোনো গাণিতিক সমস্যার সমাধান শিক্ষার্থীদের ফিজিক্স এর সমস্যার সমাধান করে। পূর্ব বর্তী ক্লাসের শিখন পরবর্তী ক্লাসের শিখন কে প্রভাবিত করে। পূর্ববর্তী ক্লাসের শিখন যদি পরবর্তী ক্লাসের শিখন কে এই ভাবে সাহায্য করে তবে বলে হয় যে পূর্ববর্তী শিখন দ্বারা পরবর্তী শিখন সঞ্চালিত হয়েছে।  style="display:block; text-align:center;" data-ad-layout="in-article" data-ad-format="fluid" data-ad-client="ca-pub-2511659517694820" data-ad-slot="8200529540">      আধুনিক মনোবিজ্ঞানের মতে সনের সঞ্চালন তিন প্রকার - ১...

উডের ডেসপ্যাচ | কলকাতা মেডিকেল কলেজ | মধুসূদন গুপ্ত MP Histor Suggestions 4 mark

Image
  Q.  উডের ডেসপ্যাচ সম্পর্কে কি জানো লেখ।         ভারতীয় শিক্ষানীতি নির্দিষ্ট কোন পাঠক্রম গঠনের উপর নির্ভর করে গড়ে উঠেছিল না। লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক এর আমল পর্যন্ত কিছু বেসরকারি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে, যদিও তাদের শিক্ষানীতি পরিকল্পিত ছিল না। এইরকম পরিস্থিতিতে বোর্ড অফ কন্ট্রোল সভাপতি চার্লস উড একটি নির্দেশ নামা প্রকাশ করেন। ভারতীয় শিক্ষার ক্ষেত্রে ১৮৫৪ সালের এই নির্দেশ নামা উডের ডেসপ্যাচ নামে পরিচিত। ভারতীয় শিক্ষার ক্ষেত্রে উডের ডেসপ্যাচ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ ছিল। style="display:block; text-align:center;" data-ad-layout="in-article" data-ad-format="fluid" data-ad-client="ca-pub-2511659517694820" data-ad-slot="8200529540"> মহাসনদ ::    চার্লস উডের নির্দেশনামা বা ডেসপ্যাচ এর উপর ভিত্তি করে ভারতে আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে ওঠে। এই শিক্ষা ব্যবস্থার আগে ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থা অনেকটা উদ্দেশ্যহীন বলে পরিগণিত হতো। পরবর্তীকালে এই নির্দেশ নামা ভারতের শিক্ষা ব্যবস্থায় ম্যাগনাকার্টা বা মহ...