Posts

Showing posts from June, 2020

শিক্ষায় প্রযুক্তি বিদ্যার ভূমিকা আলোচনা করো | role of technology in education

Image
     প্রযুক্তির মাধ্যমে যখন শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে ওঠে বা শিক্ষাদান প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হয় তখন তা হয় প্রযুক্তিবিদ্যা মাধ্যমে শিক্ষা। বর্তমানে আমাদের ভারতবর্ষে শিক্ষায় প্রযুক্তির ব্যবহার যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। শিক্ষায় প্রযুক্তি ব্যবহারের বিভিন্ন রকম উদ্দেশ্য আছে। যে উদ্দেশ্য গুলি পালনের মাধ্যমে শিক্ষা প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব।     শিক্ষাক্ষেত্রে প্রযুক্তিবিদ্যা ব্যবহার করে যে সকল বিষয়গুলো তে সবচেয়ে বেশি উন্নতি লক্ষ্য করা গেছে তার মধ্যে অন্যতম শিক্ষার্থীদের আত্মপ্রকাশ শিক্ষা মনোযোগী হয়ে ওঠা ইত্যাদি। এই কারণে শিক্ষায় প্রযুক্তি বিদ্যার যথেষ্ট ভূমিকা আছে। এখানে শিক্ষায় প্রযুক্তি বিদ্যার কয়েকটি ভূমিকা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। শিক্ষায় প্রযুক্তি বিদ্যার ভূমিকা আলোচনা করো | role of technology in education শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রযুক্তি বিদ্যার যে সকল ভূমিকা গুলি উল্লেখযোগ্য এবং গুরুত্বপূর্ণ সে সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো -   ১)  শিক্ষাক্ষেত্রে শিক্ষা ব্যবস্থায় প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে শিক্ষার্থীদের আত্মতৃপ্তি ঘটেছে। আত্মতৃপ্তি ...

Four pillars of Education - শিক্ষার চারটি স্তম্ভ | Delors Commission 1997

Image
    মানুষের শিখন প্রক্রিয়া জন্মের পর থেকে শুরু হয় এবং এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া। জীবনের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে এ শিক্ষা শেষ হয়। পরিবর্তনশীল সমাজে আমাদের বাঁচতে গেলে সমাজের সঙ্গে সঙ্গতি বিধান অন্যতম লক্ষ্য। এই কারণে শিশুর মধ্যে প্রথম থেকে এক প্রেষণার সঞ্চার করা প্রয়োজন, যার মাধ্যমে শিশুকে মানুষের মত মানুষ তৈরি করে তোলা যাবে।     এই উদ্দেশ্যে 1999 সালে জ্যাক ডেলর এর নেতৃত্বে গঠিত আন্তর্জাতিক শিক্ষা কমিশন বিশ্বব্যাপী পরামর্শ, আলোচনা এবং বিশ্লেষণের ভিত্তিতে 1996 খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো এর কাছে "লার্নিং দা ট্রেজার উইদিন" ( learning the treasure within) নামক একটি প্রতিবেদন পেশ করেন।এই প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাপী শিক্ষার চারটি মূল উদ্দেশ্যের ( four pillar of education ) কথা আলোচনা করা হয়েছে সেগুলি সম্পর্কে নিচে আলোচনা করলাম -  Four pillars of Education - শিক্ষার চারটি স্তম্ভ | Delors Commission 1997 Madhyamik results 2020 published  জানার জন্য শিক্ষা / learning to know      শিক্ষার অন্যতম লক্ষ্য হল জ্ঞান লাভ করা, জ্ঞান মানুষের মধ্যকার অন্ধকারকে দূর করে, ...

সর্বশিক্ষা অভিযান (SSA) কি, সর্বশিক্ষা অভিযানের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও অভিযানের কর্মসূচি সম্পর্কে আলোচনা করো।

Image
    সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষাকে বাস্তবে রূপায়ণ করতে যে সমস্ত প্রকল্প গুলি সরকার দ্বারা গ্রহণ করা হয়েছিল তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সর্বশিক্ষা অভিযান। সবার জন্য শিক্ষা এই প্রকল্পে এই পরিকল্পনাকে গ্রহণ করা হয়েছিল।     ভারতীয় সংবিধানের নীতি নিয়মকে মেনে নিয়ে সর্বশিক্ষা অভিযানে 6 থেকে 14 বছরের সমস্ত শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক শিক্ষাকে অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক করার জন্য এই প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এখানে একটু কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা আলোচনা করে দিন যেহেতু সর্বশিক্ষা অভিযান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং আমাদের সিলেবাস এর একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্ব।সেই কারণে আমি এখানে একটু ডিটেইলস বা বিশদভাবে সর্বশিক্ষা অভিযান কে আলোচনা করছি এর যেকোনো একটি পার্ট নিয়ে একটি চার মার্কের প্রশ্ন হতে পারে সুতরাং প্রত্যেকটি বিষয় তোমাদের দেখে নেওয়া উচিত।         ১৯৯৯ সালে সংবিধানের 86 তম সংশোধনের মাধ্যমে প্রাথমিক শিক্ষা শিশুর মৌলিক অধিকার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয় এবং সেই সঙ্গে ওই বয়সের অর্থাৎ 6 থেকে 14 বছর বয়সের প্রত্যেক শিশুকে বিদ্যালয়ের পাঠানোর দায়িত্ব অভিভাবকদের উপর প্রেরণ করা হয়।...

Literacy drive program. সাক্ষরতা অভিযান কর্মসূচি সম্পর্কে আলোচনা করো।

Image
    Literacy drive program বা সাক্ষরতা অভিযান কর্মসূচি এর মাধ্যমে ভারতবর্ষে সার্বজনীন শিক্ষার দিকে জোর দেয়া হয়েছিল। একমাত্র শিক্ষাই পারে কোন জাতির মেরুদন্ড হয়ে তাকে আলোর দিকে নিয়ে যেতে।এই কারণে ভারতবর্ষে সাক্ষরতা অভিযান কে কয়েকটি কর্মসূচির মাধ্যমে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করা হয়।     সাক্ষরতা কি এই বিষয়ে আমরা বলতে পারি যদি কোন ব্যক্তি কোন বিষয় পড়ে সেটি যদি লেখার মাধ্যমে প্রকাশ করতে সক্ষম হয় তাহলে তাকে বলা হয় সাক্ষর ব্যক্তি বা anallphabetism। style="display:block; text-align:center;" data-ad-layout="in-article" data-ad-format="fluid" data-ad-client="ca-pub-2511659517694820" data-ad-slot="8200529540"> সাক্ষরতা অভিযান কর্মসূচি     সর্বজনীন সাক্ষরতা সার্বজনীন শিক্ষাকে ভারতবর্ষে চালু করার জন্য বিভিন্ন সময়ে সরকার কর্তৃক নানান রকম কর্মসূচি অবলম্বন করা হয়েছিল। যদিও তার কতগুলি সম্পূর্ণভাবে সফল হয় আর কতগুলি সফল হতে পারেনি তবুও এই সাক্ষরতা অভিযান কর্মসূচি গুলি যথেষ্ট গুরুত্ব আছে। গ্রামীণ বয়স্ক শিক্ষা ক...

বয়স্ক শিক্ষা কি ? বয়স্ক শিক্ষার উদ্দেশ্য সম্পর্কে আলোচনা করো। Adult education and aim of adult education.

Image
    বয়স্ক শিক্ষা ভারতবর্ষে শিক্ষার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। ১৯৭৭-১৯৭৮ সালে সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষার প্রসারের জন্য যে সমস্ত কর্মসূচীগুলো নেওয়া হয়েছিল তার মধ্যে বয়স্ক শিক্ষা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। ১৯৭৮ সালের 2 অক্টোবর জাতীয় বয়স্ক শিক্ষা কর্মসূচি উদ্বোধন করা হয়।     বয়স্ক শিক্ষা পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে অন্যতম লক্ষ্য গ্রহণ করা হয় যে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে দেশের 10 কোটি বয়স্ক নিরক্ষর ব্যক্তি কে স্বাক্ষর করে তোলা হবে। বয়স্ক শিক্ষা কি       বয়স্ক শিক্ষা বিষয়টি আমরা এই নামের মধ্য দিয়ে যদিও বুঝতে পারি তবুও এর কিছু নির্দিষ্ট লক্ষ্য রাখা হয়েছে যেমন -  কোঠারি কমিশনের মতে " বয়স্ক শিক্ষা হল শিক্ষার জাতীয় প্রক্রিয়ায় একটি স্থায়ী বৃত্তি। "      বয়স্ক শিক্ষা হলো মহান দেশের মহান নাগরিক হিসেবে বয়স্কদের কর্তব্যপরায়ণ উদার দৃষ্টি সম্পন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সংহতি মূল্যবোধ ও বিজ্ঞান চেতনায় সমৃদ্ধ ব্যক্তিত্বের অধিকারী করে তোলার শিক্ষা। বয়স্ক শিক্ষার উদ্দেশ্য      আন্তর্জাতিকভাবে এবং আমাদের দেশীয়...

সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা বা প্রাথমিক শিক্ষার সার্বজনীনতা সম্পর্কে আলোচনা করো। Universalisation of primary education.

Image
    সার্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা বা universalisation of primary education , ভারতীয় শিক্ষার বিষয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্ব। যেকোনো দেশের পক্ষে শিক্ষা হলো জাতির মেরুদন্ড এবং শিক্ষার অধিকার সার্বজনীন সকলের।      পরাধীন ভারতবর্ষে শিক্ষার তেমন কোনো অগ্রগতি না ঘটলেও স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে বিভিন্ন সরকার এই বিষয়ে যথেষ্ট উদ্যোগ নিয়েছিল। যেকোনো বৃহৎ শিক্ষার প্রথমে প্রাথমিক শিক্ষার যথেষ্ট গুরুত্ব আছে। এ দিকে লক্ষ্য রেখে আমাদের দেশে প্রাথমিক শিক্ষাকে সর্বজনীন করে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। style="display:block; text-align:center;" data-ad-layout="in-article" data-ad-format="fluid" data-ad-client="ca-pub-2511659517694820" data-ad-slot="8200529540"> সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষার ধারণা:       সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা কোন দেশ বা রাষ্ট্রকে অগ্রগতি আনতে সাহায্য করে, এই কারণে ভারতবর্ষে প্রাথমিক শিক্ষাকে সর্বজনীন করে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। বর্তমানে পৃথিবীর কিছু উন্নত দেশ উন্নয়নশীল দেশ এবং অনুন্নত দেশ প্রায় সকলেই প্রাথমিক ...

শ্রেণিকক্ষে শিক্ষার্থীদের আচরণগত সমস্যা ও এই সমস্যা সমাধানে পিতা-মাতা ও শিক্ষকের ভূমিকা আলোচনা করো।

Image
   শ্রেণিকক্ষ এমন একটি স্থান যেখানে বিভিন্ন পরিবেশের শিক্ষার্থীরা একসঙ্গে অবস্থান করে। এর ফলে শ্রেণিকক্ষে এক ধরনের শিক্ষার্থীদের আচরণগত সমস্যা দেখা যায় । এই ধরনের আচরণগত সমস্যা শিক্ষকের শিক্ষাদানে এবং শিক্ষার্থীদের শিক্ষা গ্রহণে সমস্যা দেখা দিতে পারে।       এই সমস্যাগুলি সমাধানের জন্য শিক্ষার্থীদের অভিভাবক অর্থাৎ মাতা পিতা এবং বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণের যথেষ্ট ভূমিকা গ্রহণ করতে পারে।  শ্রেণিকক্ষের কয়েকটি আচরণগত সমস্যা  ১)  বিশেষভাবে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা অনেক সময় বিদ্যালয় কে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে। কারণ এক্ষেত্রে এরা মনে করে যে বিদ্যালয়ে হয়তো তাদেরকে যথার্থ ভাবে গুরুত্ব দেয় না। এই কারণে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়কে এড়িয়ে চলতে চেষ্টা করে। ২)  প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা শ্রেণিকক্ষে অবস্থান করা অন্যান্য স্বাভাবিক শিশুদের কে এড়িয়ে চলতে চাই। কারণ তারা মনে করে যে সমাজ এবং বিদ্যালয় তাদের মূল্য অন্যদের তুলনায় অনেক কম। ৩)  অনেক সময়ই প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা হীনমন্যতায় ভোগে, এই হীনমন্যতায় ভোগার কারণে তারা শ্রেণিকক্ষে বিভিন্ন...

প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ গুলি আলোচনা করো।

Image
    স্বাধীনতার পূর্বে ভারতবর্ষে বসবাসকারী প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের / challenge student শিক্ষা সম্পর্কে কোন পরিকল্পনা গড়ে তোলা হয়নি, কারণ সমাজে এরা অনেক ক্ষেত্রে গুরুত্বহীন বলেই মনে করা হতো। সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এই সকল চিন্তা ধারার পরিবর্তন ঘটেছে। পরবর্তী সময়ের ভারত সরকার বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন বা চ্যালেঞ্জ স্টুডেন্টদের জন্য বিভিন্ন শিক্ষা পরিকল্পনা শুরু করেন, সেগুলি হল -  style="display:block" data-ad-client="ca-pub-2511659517694820" data-ad-slot="3191190539" data-ad-format="link" data-full-width-responsive="true"> প্রতিবন্ধীদের শিক্ষার জন্য সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ ১)  মূক ও বধির শিশুদের সামাজিক মূল্যবান এবং সাধারণ শিশুর মর্যাদার কথা ভাবা হয়। ২)  স্বাধীনতার সময় থেকে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্যে বিদ্যালয় গড়ে তোলা হয়। ৩)  আঞ্চলিকভাবে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতাতে কলকাতা ডিফ এন্ড ডাম্প স্কুল গড়ে তোলা হয়। ৪) ভারত সরকার দ্বারা রাজ্যগুলিতে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষা কেন্দ্...

মূক ও বধির শিশুদের শ্রেণীবিভাগ কর। মুখ ও বধির শিশুদের শিক্ষাদান পদ্ধতি আলোচনা করো।

Image
    যে সমস্ত শিশু শিক্ষার্থী জন্মগত দিক থেকে বা প্রকৃতিগত দিক থেকে বোবা এবং বধির তাদেরকে আমরা বধির ও শিক্ষার্থী বলে থাকি।     এই সমস্ত শিক্ষার্থী স্বাভাবিক শিশুদের থেকে আলাদা এই কারণে এদের শিক্ষাদান পদ্ধতি আলাদা। সমাজএ এই সমস্ত শিক্ষার্থীরা যাতে পিছিয়ে না পড়ে তার জন্য এদের শিক্ষাদানের বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে। Madhyamik results 2020 published  মূক ও বধির শিশুদের শ্রেণীবিভাগ     শ্রবণ মূলক দুর্বলতার দিক থেকে শিশুদের বিভিন্ন ভাবে শ্রেণীবিভাগ করা হয় যেমন - ১) মাত্রা অনুসারে, ২) বয়স অনুসারে, ৩) ভাষাগত দিক থেকে, ৪) কর্ণের সমস্যা কত দিক থেকে, ও  ৫) কেন্দ্রীয় সমস্যা থেকে বধিরতা।      মাত্র গত দিক থেকে বধিরতা কে আবার কয়েকটি ভাগে ভাগ করা যায় যেমন - স্বল্প মাত্রার বধিরতা, মাঝারি মাত্রার বধিরতা, মারাত্মক মাত্রার বধিরতা, প্রগতি মাত্রার বধিরতা, প্রায় সম্পূর্ণ বধিরতা দিকে, ও সম্পূর্ণ বধিরতা।    বয়স অনুসারে বধিরতার আবার কয়েকটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায় যেমন জন্মগত বধিরতা ও জন্মের পরবর্তী আকর্ষিক ঘটনার ফলে সৃষ্টি বধিরতা। ...

দৃষ্টিহীন শিক্ষার্থীদের শ্রেণীবিভাগ করো। দৃষ্টিহীন শিক্ষার্থীদের শিক্ষা পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করো।

Image
    দৃষ্টিহীন শিক্ষার্থী কথাটি মনে আসলেই আগে বুঝতে হয় দৃষ্টিহীন শিক্ষার্থী কারা। সমাজ বিদ্যালয়ে যে সমস্ত শিশু শিক্ষার্থী অন্য সাধারণ শিক্ষার্থীদের থেকে সম্পূর্ণ বা আংশিক দৃষ্টিহীন তাদের কে দৃষ্টিহীন প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী বলা হয়ে থাকে।     স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে যার মধ্য দিয়ে দৃষ্টি হীন  প্রতিবন্ধীদের শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয় -  দৃষ্টিহীন শিক্ষার্থীদের শ্রেণীবিভাগ        বিখ্যাত মনোবিজ্ঞান অন্ধ দৃষ্টিহীন শিশুদের চারটি শ্রেণীতে ভাগ করেছেন সেগুলো সম্পর্কে নিচে আলোচনা করা হলো -  জন্মগতভাবে সম্পূর্ণ অন্ধত্ব :    যেসব শিশু পাঁচ বছর বয়সের আগে বা জন্মগতভাবে সম্পূর্ণভাবে দৃষ্টিহীন হয়ে পড়ে তাদের অন্তত কে বলা হয় জন্মগতভাবে সম্পূর্ণ অন্ধত্ব। জন্মগতভাবে আংশিক অন্ধত্ব :   জন্মগতভাবে যেসব শিশু আংশিক অন্ধ তাদেরকে অন্ধত্ব কে জন্মগতভাবে আংশিক অন্ধত্ব বলা হয়। অর্জিত অন্ধত্ব :    যেসব শিশু 5 বছরের পর কোনো না কোনো কারণে সম্পূর্ণ ...