চৈতন্য জীবনী গ্রন্থ থেকে সংক্ষিপ্ত প্রশ্নাবলী - pdf

     মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে চৈতন্যদেবের আগমন যেমন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ঘটনা তেমনি তাকে কেন্দ্র করে রচিত চৈতন্য জীবনী গ্রন্থ গুলি বাংলা সাহিত্যের মূল্যবান সম্পদ।বাংলা সাহিত্যের পরবর্তী সময়ের প্রেমাষ্পদ রূপ মূল্যবান বিভিন্ন জীবনী কাব্য গ্রন্থ গুলিতে চৈতন্য জীবনী কাব্য গ্রন্থ গুলির প্রভাব পড়েছে। চৈতন্যদেবের উল্লেখযোগ্য দুটি জীবনী গ্রন্থ হল চৈতন্য ভাগবতশ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত । এছাড়াও বেশ কয়েক খানি চৈতন্য জীবনী গ্রন্থ তাকে কেন্দ্র করে রচিত হয়েছিল, সেই সকল গ্রন্থ থেকে বিভিন্ন সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর এখানে আলোচনা করা হল যা  বাংলা সাহিত্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।





চৈতন্য জীবনী গ্রন্থ থেকে সংক্ষিপ্ত প্রশ্নাবলী


1. শ্রীচৈতন্যদেব কবে কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?

উঃ ১৪০৭ শকাব্দের ২৩ শে ফাল্গুন দোল পূর্ণিমার দিন (১৪৮৬ খ্রীঃ ১৮ই ফেব্রুয়ারি) নদীয়ায় শ্রীচৈতন্যদেব জন্মগ্রহণ করেন।



2. শ্রীচৈতন্যদেবের পিতা ও মাতার নাম কী?


উঃ জগন্নাথ মিশ্র ও শচী দেবী।

চৈতন্য জীবনী গ্রন্থ থেকে সংক্ষিপ্ত প্রশ্নাবলী
Educostudy.in/চৈতন্য-জীবনী



3. বাল্যকালে শ্রীচৈতন্যদেব কি নামে পরিচিত ছিলেন?

 উঃ নিমাই।



5. শ্রীচৈতন্যদেবের কয়েকজন সহচরের নাম লেখো।

উঃ রায় রামানন্দ, স্বরূপ দামোদর, নরহরি সরকার, গদাধর পণ্ডিত, বাসুদেব সার্বভৌম প্রমুখ।



6. শ্রীচৈতন্যদেব কার কাছ থেকে দীক্ষা নেন?

 উঃ ঈশ্বরপুরীর কাছ থেকে।



8. শ্রীচৈতন্যদেব কবে কার কাছ থেকে সন্ন্যাসব্রতে দীক্ষা নেন?

উঃ ২৯ শে মাঘ ১৪০১ শকাব্দে বা ১৫১০ খ্রীঃ ২৬ শে জানুয়ারি কাটোয়ার কেশবভারতীর কাছ থেকে সন্ন্যাসব্রতে দীক্ষা নেন।





9. চৈতন্যদেবের প্রথম শিষ্যের নাম কী?

উঃ রঘুনাথ ভট্ট।



10. শ্রীচৈতন্যদেব কবে দেহত্যাগ করেন?

উঃ ১৫৩৩ খ্রীঃ ২৯ শে জুন।



11. জগন্নাথ মিশ্র ও শচী দেবীর প্রথম সন্তানের নাম কী?

উঃ বিশ্বরূপ



12. নিত্যানন্দ কবে কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?

উঃ ১৪৭৩ খ্রীঃ ১২ই জানুয়ারি বীরভূম জেলার একচাকা বা একচক্র গ্রামে তাঁর জন্ম হয়।



13. নিত্যানন্দের স্ত্রী ও পুত্রদের নাম কী?

উঃ জাহ্নবা দেবী ও বসুধা দেবী। জাহ্নবা দেবীর পুত্র বীরভদ্র এবং বসুধা দেবীর পত্র জয়ানন্দ।



14. নিত্যানন্দের পিতা ও মাতার নাম কী?

উঃ পিতার নাম মুকুন্দ পণ্ডিত এবং মাতার নাম পদ্মাবতী।


প্রশ্নটির উত্তর পিডিএফ আকারে পেতে এখানে ক্লিক করুন 


15. বৈষ্ণবদের মতে রস কয় প্রকার ও কী কী?

উঃ পাঁচ প্রকার। শান্ত, দাস্য , সখ্য, বাৎসল্য ও মধুর।





16. বৃন্দাবনের ষড়গোস্বামী হিসাবে পরিচিত কারা।

উঃ রূপ গোস্বামী, সনাতন গোস্বামী, জীব গোস্বামী, রঘুনাথ ভট্ট, রঘুনাথ দাস, গোপাল ভট্ট।



17. সনাতন গোস্বামী কি নামে খ্যাত হয়েছিলেন?

উঃ সাকর মল্লিক



18. সনাতন গোস্বামীর রচিত গ্রন্থগুলির নাম লেখো।

উঃ বৃহৎ ভাগবতামৃত, বৈষ্ণব তোষিণী, হরিভক্তি বিলাস, লীলাস্তব বা দশম চরিত।


19. রূপ গোস্বামী কি উপাধি লাভ করেছিলেন?

উঃ দবির খাস।



20. রূপ গোস্বামীর রচিত গ্রন্থগুলির নাম লেখো।

উঃ কাব্য – হংসদূত, উদ্ধব সন্দেশ, স্তবমালা, উৎকলিকাবল্লী, ছন্দোহষ্টাদশকম, গোবিন্দবিরুদাবলী, প্রেমেন্দুসাগর।

নাটক – বিগদ্ধমাধব, ললিত-মাধব, দানকেলীকৌমুদী।

রসতত্ত্ব, দর্শন ও অলঙ্কারশাস্ত্র – ভক্তিরসামৃতসিন্ধু, উজ্জ্বলনীলমণি।

কাব্য সংকলন – পদ্যাবলী, মথুরা মহিমা।

নাট্যতত্ত্ব – নাটকচন্দ্রিকা।

ধর্মতত্ত্ব – সংক্ষিপ্ত ভাগবতামৃত।



21. ‘ভক্তিরসামৃতসিন্ধু ও উজ্জ্বলনীলমণি গ্রন্থদুটির রচয়িতা কে?

উঃ রূপ গোস্বামী।





22. রূপ গোস্বামীর লেখা নাটকগুলির নাম লেখো।

উঃ বিগদ্ধমাধব, ললিত-মাধব, দানকেলীকৌমুদী।



23. ‘হংসদূত ও ‘উদ্ধবসন্দেশ’ গ্রন্থদুটির রচয়িতা কে?

উঃ রূপ গোস্বামী।



24. কোন গ্রন্থে রূপ গোস্বামী নাট্যতত্ত্ব নিয়ে আলোচনা করেছেন?

উঃ নাটকচন্দ্রিকা।



25. রঘুনাথ দাসের রচিত গ্রন্থগুলির নাম কী?

উঃ স্তবমালা – বিলাপকুসুমাঞ্জলি, প্রেম পরাবিধ স্ত্রোত্র।

কাব্য – মুক্তা চরিত্র, দানকেলিচিন্তামণি।



26. চৈতন্যজীবনীর আদি গ্রন্থটির নাম কী? গ্রন্থটি কোন ভাষায় রচিত? গ্রন্থটির রচয়িতা কে? গ্রন্থটি কটি সর্গে বিভক্ত?

উঃ শ্রীকৃষ্ণচৈতন্যচরিতামৃতম্‌। সংস্কৃত ভাষায়। মুরারী গুপ্ত। গ্রন্থটি ৭৮টি সর্গে বিভক্ত।



27. বৃন্দাবন দাসের জন্মস্থান কোথায়?

উঃ বৃন্দাবন।



28. ‘চৈতন্যচন্দ্রোদয়’ নাটকটির রচয়িতা কে? নাটকটি কার কোন নাটকের আদর্শে রচিত?

উঃ কবিকর্ণপুর বা পরমানন্দ সেন।



29. বাংলা ভাষায় লেখা প্রথম চৈতন্যজীবনী গ্রন্থটির নাম কী? গ্রন্থটির আদি নাম কী ছিল? গ্রন্থটির রচয়িতা কে? গ্রন্থটি কটি খণ্ড ও কটি অধ্যায়ে বিভক্ত বিভক্ত?

উঃ চৈতন্যভাগবত। আদি নাম ছিল চৈতন্যমঙ্গল। রচয়িতা বৃন্দাবন দাস। গ্রন্থটি ৩টি খণ্ডে বিভক্ত। যথা- আদি খণ্ড (১৫টি অধ্যায়), মধ্য খণ্ড (২৬টি অধ্যায়) অন্ত খণ্ড (১০টি অধ্যায়), মোট ৫১টি অধ্যায়ে সম্পূর্ণ।





30. লোচনদাসের রচিত চৈতন্যজীবনী গ্রন্থটির নাম কী? গ্রন্থটি কোন সময়ে রচিত? গ্রন্থটি কটি খণ্ডে বিভক্ত? খণ্ডগুলির নাম লেখো

উঃ চৈতন্যমঙ্গল। গ্রন্থটি ১৫৫০-১৫৬৬ খ্রীষ্টাব্দের মধ্যে রচিত হয়। গ্রন্থটি ৪টি খণ্ডে বিভক্ত। যথা- সূত্র খণ্ড, আদি খণ্ড, মধ্য খণ্ড ও শেষ খণ্ড।


প্রশ্নটির উত্তর পিডিএফ আকারে পেতে এখানে ক্লিক করুন 


31. জয়ানন্দের রচিত চৈতন্যজীবনী গ্রন্থটির নাম কী?

উঃ চৈতন্যমঙ্গল।



32. কোন জীবনীগ্রন্থে চৈতন্যদেবের বাস্তবসম্মত মৃত্যুর কাহিনী বর্ণিত হয়েছে?

উঃ জয়ানন্দের চৈতন্যমঙ্গল গ্রন্থে (পায়ে ইঁট বিঁধে মৃত্যু হয়)।



33. বাংলা ভাষায় লেখা শ্রেষ্ঠ চৈতন্যজীবনী গ্রন্থটির নাম কী? গ্রন্থটি কটি খণ্ড ও কটি অধ্যায়ে বিভক্ত?

উঃ কৃষ্ণদাস কবিরাজের শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত। গ্রন্থটি ৩টি খণ্ডে (আদি, মধ্য ও অন্ত) বিভক্ত ও মোট ৬২টি অধ্যায়ে বিভক্ত।



34. কৃষ্ণদাসকবিরাজের জন্মস্থান কোথায়?

উঃ বর্ধমান জেলার কাটোয়ার কাছে ঝামটপুর গ্রামে।



35. কে, কাকে ‘চৈতন্যলীলার ব্যাস’ বলে অভিহিত করেছেন?

উঃ কৃষ্ণদাস কবিরাজ, বৃন্দাবন দাসকে ‘চৈতন্যলীলার ব্যাস’ বলে অভিহিত করেছেন।





36. ‘গৌরাঙ্গবিজয়’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে? গ্রন্থটির অপর নাম কী?

উঃ চূড়ামণি দাস। গ্রন্থটির অপর নাম ভুবনমঙ্গল।



37. বৈষ্ণব পদাবলীর সর্বশ্রেষ্ঠ সংকলন গ্রন্থটির নাম কী? গ্রন্থটির পূর্বনাম কী ছিল? গ্রন্থটির সংকলক কে?

উঃ পদকল্পতরু। পদকল্পতরুর পূর্ব নাম ছিল ‘গীতকল্পতরু’, সংকলক হলেন গোকুলানন্দ সেন।



38. ‘ক্ষণদাগীতচিন্তামনি’-পদসংকলনটির সংকলক কে?

উঃ বিশ্বনাথ চক্রবর্তী।



39. ‘গীতচন্দ্রোদয়’-পদসংকলনটির সংকলক কে?

উঃ নরহরি চক্রবর্তী (ঘনশ্যাম দাস)।



40. সর্ববৃহৎ বৈষ্ণব সংকলন গ্রন্থটির নাম কী? গ্রন্থটির সংকলক কে?

উঃ পদামৃতসমুদ্র। সংকলক হলেন রাধামোহন ঠাকুর



41. ‘পদামৃতসমুদ্র’-গ্রন্থটির সংকলক কে?

উঃ রাধামোহন ঠাকুর।



42. বৈষ্ণব পদবিষয়ক জগবন্ধু ভদ্রের সংকলন গ্রন্থটির নাম কী?

উঃ গৌরপদতরঙ্গিনী।





43. ‘ছুচ্ছুন্দরীবধ’-কাব্যটির রচয়িতা কে?

উঃ জগবন্ধু ভদ্র।



44. ‘পদচিন্তামনিমালা’-শীর্ষক গ্রন্থটির সংকলক কে?

উঃ গুরুপ্রসাদ সেন (রজনীকান্ত সেনের পিতা)।



45. ‘সংগীতরসার্ণব’-গ্রন্থটির সংকলক কে?

উঃ জনমেজয় মিত্র।



46. উনিশ শতকের দুটি বৈষ্ণব সংকলন গ্রন্থের নাম লেখ।

উঃ পদচিন্তামণিমালা ও সংগীতরসার্ণব।



47. ‘ভক্তিরত্নাকর’ ও ‘নরোত্তমবিলাস’-গ্রন্থদুটির রচয়িতা কে?

উঃ নরহরি চক্রবর্তী।



48. ‘বিবর্তবিলাস’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?

উঃ অকিঞ্চনদাস।





49. কবি প্রেমদাসের আসল নাম কী? তাঁর লেখা চৈতন্যবিষয়ক গ্রন্থগুলির নাম লেখ।

উঃ পুরুষোত্তম মিশ্র। গ্রন্থগুলি হল – চৈতন্যচন্দ্রোদয় কৌমুদী ও বংশীশিক্ষা।



50. ‘চৈতন্যচন্দ্রদয় কৌমুদী’-গ্রন্থটির রচয়িতা কে? গ্রন্থটি কোন গ্রন্থের অনুবাদ?

উঃ প্রেমদাস (পুরুষোত্তম মিশ্র)। কবিকর্ণপুরের ‘চৈতন্যচন্দ্রোদয়ের স্বচ্ছন্দ অনুবাদ।



51. প্রবোধানন্দ সরস্বতীর রচিত গ্রন্থটির নাম কী? গ্রন্থটি কি জাতীয় রচনা? গ্রন্থটি কটি প্রকরণে বিভক্ত? প্রকরণ গুলির নাম লেখো।

উঃ চৈতন্যচন্দ্রামৃত। গ্রন্থটি ১৪৩টি শ্লোক বিশিষ্ট স্ত্রোত্রকাব্য। গ্রন্থটি ১২টি প্রকরণে বিভক্ত। যথা – স্তুতি, নতি, আশীর্বাদ, চৈতন্যভক্তমহিমা, চৈতন্য-অভক্তনিন্দা, দৈন্যউপাস্যনিষ্ঠা, চৈতন্যের উৎকর্ষ, চৈতন্যাবতারমাহাত্ম্য, লোকশিক্ষা, রূপোল্লাস ও শোচন।



52. কবিকর্ণপুর বা পরমানন্দ সেনের রচিত গ্রন্থগুলির নাম লেখো।

উঃ শ্রীচৈতন্যচরিতামৃত, শ্রীচৈতন্যচন্দ্রোদয়, শ্রীগৌরগণোদ্দেশদীপিকা, শ্রীকৃষ্ণাহ্নিক কৌমুদী।



53. পরমানন্দ সেনের গুরুদেবের নাম কী? তাঁর রচিত গ্রন্থের নাম কী?

উঃ শ্রীনাথ। তাঁর রচিত গ্রন্থটির নাম ‘শ্রীচৈতন্যমতমঞ্জুষা’।





54. কে কোথায় বৃন্দাবন দাসকে ‘বেদব্যাস’ বলে অভিহিত করেছেন?

উঃ ১৫৭৬ খ্রীষ্টাব্দে রচিত ‘গৌরগণোদ্দেশদীপিকায়’ কবিকর্ণপুর বৃন্দাবন দাসকে ‘বেদব্যাস’ বলে অভিহিত করেছেন।



55. জয়ানন্দের জন্মস্থান কোথায়? তাঁর পিতা ও মাতার নাম কী?

উঃ বর্ধমান জেলার আমাইপুরা গ্রামে। তাঁর পিতার নাম ছিল সুবুদ্ধি ও মাতার নাম ছিল রোদনী।



56. বাল্যকালে জয়ানন্দের নাম কী ছিল?

উঃ গুহিঞা।



57. জয়ানন্দের নাম ‘জয়ানন্দ’ কে রাখেন?

উঃ শ্রীচৈতন্যদেব।



58. জয়ানন্দ কার কাছ থেকে দীক্ষা নেন?

উঃ গদাধর গোস্বামীর কাছ থেকে।



59. জয়ানন্দের ‘চৈতন্যমঙ্গল’ কয়টি পালাগানে বিভক্ত?

উঃ ৯টি।



60. লোচনদাসের জন্মস্থান কোথায়? তাঁর পিতা ও মাতার নাম কী?

উঃ বর্ধমানে কোগ্রাম গ্রামে। তাঁর পিতার নাম- কমল দাসকর ও মাতার নাম- সদানন্দী।



61. লোচনদাসের দীক্ষাগুরুর নাম কী?

উঃ নরহরিদাস সরকার।





62. কৃষ্ণদাস কবিরাজের প্রথম কাব্যের নাম কী? কাব্যটি কোন ভাষায় রচিত? কাব্যটিতে শ্লোকের সংখ্যা কত?

উঃ গোবিন্দলীলামৃত। কাব্যটি সংস্কৃত ভাষায় রচিত। কাব্যটিতে ২৫৮৮টি শ্লোক আছে।



63. ‘গোপালচম্পূ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?

উঃ জীব গোস্বামী।



64. ‘কীর্তনানন্দ’ গ্রন্থটির সংকলক কে? গ্রন্থটি কত সালে সংকলিত হয়? গ্রন্থটির পদসংখ্যা কত?

উঃ ‘কীর্তনানন্দ’ গ্রন্থটির সংকলক হলেন গৌরসুন্দর দাস। গ্রন্থটি ১৭৬৬ খ্রীষ্টাব্দে রচিত হয়। গ্রন্থটির পদসংখ্যা হল ১১১৯টি।



65. ‘সংকীর্তনামৃত’ গ্রন্থটির সংকলক কে? গ্রন্থটির পদসংখ্যা কত?

উঃ ‘সংকীর্তনামৃত’ গ্রন্থটির সংকলক হলেন দীনবন্ধু দাস। গ্রন্থটিতে ৪৯১টি পদ আছে।



66. ‘পদরস সার’ গ্রন্থটির সংকলক কে? গ্রন্থটি কত সালে সংকলিত হয়? গ্রন্থটির পদসংখ্যা কত?

উঃ ‘পদরস সার’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন নিমানন্দ সার। গ্রন্থটি ১৮ শতকের তৃতীয় পাদে সংকলিত হয়। গ্রন্থটিতে ২৭০০ পদ আছে।



67. ‘পদরত্নাকর’ গ্রন্থটির সংকলক কে? গ্রন্থটি কত সালে সংকলিত হয়? গ্রন্থটির পদসংখ্যা কত?

উঃ ‘পদরত্নাকর’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন কমলাকান্ত দাস। গ্রন্থটি ১৮০৬ খ্রীষ্টাব্দে সংকলিত হয়। গ্রন্থটিতে ১৩৫৮ টি পদ আছে।



68. ‘গৌর-প্রিয়া’ উপন্যাসটির রচয়িতা কে? উপন্যাসটি কবে প্রকাশিত হয়?

উঃ ‘গৌর-প্রিয়া’ উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন মৃণালকান্তি দাশগুপ্ত। উপন্যাসটি ১৩৬৮ বঙ্গাব্দের রথযাত্রায় প্রকাশিত হয়।





69. ‘কান্তাপ্রেম’ উপন্যাসটির রচয়িতা কে? উপন্যাসটি কবে প্রকাশিত হয়?

উঃ ‘কান্তাপ্রেম’ উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন গজেন্দ্রকুমার মিত্র। উপন্যাসটি ১৩৯০ বঙ্গাব্দের মাঘ মাসে প্রকাশিত হয়।



70. ‘জ্যোতির্ময় শ্রীচৈতন্য’ উপন্যাসটির রচয়িতা কে? উপন্যাসটি কবে প্রকাশিত হয়?

উঃ ‘জ্যোতির্ময় শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য’ উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন কালকূট (সমরেশ বসু)। উপন্যাসটি ১৯৮৭ খ্রীষ্টাব্দের জানুয়ারী (মাঘ ১৩৯৩ বঙ্গাব্দ) মাসে প্রকাশিত হয়।



71. ‘কারোয়ার পানি’ উপন্যাসটির রচয়িতা কে? উপন্যাসটি কবে প্রকাশিত হয়?

উঃ ‘কারোয়ার পানি’ উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন বৈদ্যনাথ মুখোপাধ্যায়। উপন্যাসটি ১৪০৪ বঙ্গাব্দে ‘বর্তমান’ পত্রিকার শারদ সংখ্যায় প্রকাশিত হয়।



72. ‘সচল জগন্নাথ শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য’ উপন্যাসটির রচয়িতা কে? উপন্যাসটি কবে প্রকাশিত হয়?

উঃ ‘সচল জগন্নাথ শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য’ উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন ডঃ দীপক চন্দ্র। উপন্যাসটি ২০০১ সালের জানুয়ারী (মাঘ ১৪০৭ বঙ্গাব্দ) মাসে প্রকাশিত হয়।





73. ‘গোরা’ উপন্যাসটির রচয়িতা কে? উপন্যাসটি কবে প্রকাশিত হয়?

উঃ ‘গোরা’ উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন শৈবাল মিত্র। উপন্যাসটি ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্রকাশিত হয়।



74. ‘ক্ষমা কর হে প্রভু’ উপন্যাসটির রচয়িতা কে? উপন্যাসটি কবে প্রকাশিত হয়?

উঃ ‘ক্ষমা কর হে প্রভু’ উপন্যাসটির রচয়িতা হলেন রূপক সাহা। উপন্যাসটি ২০১৩ খ্রীষ্টাব্দে প্রকাশিত হয়।


     বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য চৈতন্য জীবনী গ্রন্থ গুলি থেকে যেসকল সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন বিভিন্ন পরীক্ষাতে আসে ও বিভিন্ন পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সেগুলি নিয়ে এখানে আলোচনা করা হলো। এছাড়াও বাংলা সাহিত্যের অন্য সকল বড় ও ছোট প্রশ্নের বিস্তারিত আলোচনার লিংক নিচে দেওয়া হল। 




Comments

Post a Comment

Popular posts from this blog

MP 2020 History MCQ suggestions, part 6th,

সপ্ত প্রবাহের নীতি। মাধ্যমিক কমিশনের সপ্ত প্রবাহের নীতি।

Four pillars of Education - শিক্ষার চারটি স্তম্ভ | Delors Commission 1997