প্রবন্ধ কাকে বলে ? বাংলা প্রবন্ধের ধারাবাহিকতা আলোচনা করো।
প্রবন্ধ বাংলা সাহিত্যের নতুন তম সংযোজন, 1800 সালের পর থেকে বাংলা সাহিত্যে এই ধরার পথ চলা শুরু হয়। আধুনিক এই সাহিত্য ধারা আজ বাংলা সাহিত্যের কলেবর কে যথেষ্ট গর্বিত করে তুলেছে। রাজা রামমোহন থেকে রবীন্দ্র নাথ ঠাকুর পর্যন্ত ধারায় প্রবন্ধ সাহিত্য বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। রবীন্দ্র পরবর্তী যুগেও প্রবন্ধ সাহিত্য বেশ উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে বাংলা সাহিত্যে।
style="display:block; text-align:center;"
data-ad-layout="in-article"
data-ad-format="fluid"
data-ad-client="ca-pub-2511659517694820"
data-ad-slot="8200529540">
প্রবন্ধ কাকে বলে
প্রবন্ধ শব্দটির অর্থ হলো প্রকৃষ্ট রূপে বন্ধন। এই অর্থ টি বিশ্লেষণ করলে প্রবন্ধ সম্পর্কে দাড়ায় আদি মধ্য ও অন্ত সমন্বিত গদ্যপদ্য ভাষায় রচিত বিশ্লেষণাত্মক রচনা ।
প্রবন্ধ |
প্রবন্ধ কে আমরা প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করতে পারি, প্রথমত বিষয়নিষ্ঠা বা তন্ময় প্রবন্ধ এবং দ্বিতীয়তঃ আত্মনিষ্ঠ বা মন্ময় প্রবন্ধ।
style="display:block; text-align:center;"
data-ad-layout="in-article"
data-ad-format="fluid"
data-ad-client="ca-pub-2511659517694820"
data-ad-slot="8200529540">
বাংলা প্রবন্ধের ধারাবাহিকতা আলোচনা
বিষয়নিষ্ঠা প্রবন্ধ বলতে বোঝায় তত্ত্ব প্রধান প্রধান রচনাকে এই বিষয়ে প্রবন্ধ কে আবার কয়েকটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায় যেমন - বিবৃতি প্রধান প্রবন্ধ, বর্ণনা প্রধান প্রবন্ধ, তথ্যমূলক প্রবন্ধ ব্যাখ্যা মূলক প্রবন্ধ, সমালোচনা মূলক প্রবন্ধ। যেমন তত্ত্ব বিচারমূলক প্রবন্ধ, ধর্মীয় বা দার্শনিক মতবাদ নিয়ে রচিত হয় এবং সমালোচনা মূলক প্রবন্ধ শিক্ষামূলক বিষয় নিয়ে রচিত হয়।
style="display:block; text-align:center;"
data-ad-layout="in-article"
data-ad-format="fluid"
data-ad-client="ca-pub-2511659517694820"
data-ad-slot="8200529540">
বিভিন্ন ঐতিহাসিক বা সমসাময়িক সমস্যা কে কেন্দ্র করে বিবৃতি প্রধন প্রবন্ধগুলি রচিত হয়। আবার বিজ্ঞান বিষয়কে কেন্দ্র করে বর্ণনা মূলক প্রবন্ধ হয়, এর সাথে বিজ্ঞানের বিচিত্র বিষয় রাষ্ট্র সমাজ সংস্কৃতি নিয়েও এই ধরনের প্রবন্ধ লিখিত হয়।
বাংলা সাহিত্যে এই বিষয় নিয়ে প্রবন্ধ কে সাধারণত চারটি পর্যায়ে ভাগ করা হয়। এই পর্যায়ে গুলির প্রথমত, পর্বে আছে রামমোহন ও তার সমসাময়িক লেখক রচিত প্রবন্ধ সমূহ। দ্বিতীয়ত, পরবর্তী সময়ের অক্ষয় কুমার দত্ত, বিদ্যাসাগর দেবেন্দ্রনাথ, ঠাকুর ভূদেব মুখোপাধ্যায় প্রমূখ প্রাবন্ধিক এই পর্বের শ্রেষ্ঠ প্রবন্ধ রচয়িতা।
style="display:block; text-align:center;"
data-ad-layout="in-article"
data-ad-format="fluid"
data-ad-client="ca-pub-2511659517694820"
data-ad-slot="8200529540">
আবার তৃতীয় পর্বে রয়েছেন বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ও তার সমসাময়িক লেখক বর্গ। আর চতুর্থ পর্বে আছেন রবীন্দ্রনাথ ও তার সমসাময়িক এবং রবীন্দ্র পরবর্তী সময়ের প্রবন্ধ রচনা।
সাধারণত বাংলা সাহিত্যের আধুনিক যুগের সূত্রপাত হয় প্রবন্ধের হাত ধরে এবং এই প্রবন্ধ রচনা ধীরে ধীরে বাংলা সাহিত্যকে শক্তপোক্ত করে তুলেছে তার নিজস্ব শৈল্পিক গুনে। বাংলা ভাষার এই আধুনিকতম সংযোজিত সাহিত্য শাখা আধুনিক যুগে যথেষ্ট গুরুত্ব লাভ করেছে। আধুনিক যুগের বিভিন্ন সমালোচনা জীবনী মূলক রচনা গুলি এই প্রবন্ধের মাধ্যমেই সবথকে বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
এছাড়া বাংলা সাহিত্যের রূপ রীতি অনন্য প্রশ্নগুলি
- উপন্যাস কাকে বলে এর বৈশিষ্ট্য লেখ
- রোমান্স কাকে বলে এর বৈশিষ্ট্য লেখ
- ঐতিহাসিক উপন্যাস কাকে বলে এর বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
- সামাজিক উপন্যাস কাকে বলে এর বৈশিষ্ট্য লেখ।
- রাজনৈতিক উপন্যাস কাকে বলে এর বৈশিষ্ট্য লেখ।
- আঞ্চলিক উপন্যাস কাকে বলে এর বৈশিষ্ট্য লেখ।
- মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাসের সংজ্ঞা ও বৈশিষ্ট্য লেখ।
- ছোটগল্প কাকে বলে ? এর বৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
style="display:block; text-align:center;"
data-ad-layout="in-article"
data-ad-format="fluid"
data-ad-client="ca-pub-2511659517694820"
data-ad-slot="8200529540">
Comments
Post a Comment