Posts

Showing posts from January, 2022

রাষ্ট্রপতির জরুরি অবস্থা সংক্রান্ত ক্ষমতা গুলি আলোচনা করো | জরুরী অবস্থা সংক্রান্ত সাংবিধানিক ব্যবস্থা বর্ণনা করো

Image
     দ্বাদশ শ্রেণীর  রাষ্ট্রবিজ্ঞান  থেকে যে সকল প্রশ্ন গুলি পরীক্ষাতে আসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সেই সকল প্রশ্ন গুলির উত্তর এখানে যথা যথ ভাবে আলোচনা করা হলো। এখানে আমরা পর পর উত্তর গুলিকে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এখানে  রাষ্ট্রপতির জরুরি অবস্থা সংক্রান্ত ক্ষমতা গুলি আলোচনা করো  বা  জরুরী অবস্থা সংক্রান্ত সাংবিধানিক ব্যবস্থা বর্ণনা করো , এই প্রশ্নটির উত্তর সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। রাষ্ট্রপতির জরুরি অবস্থা সংক্রান্ত ক্ষমতা গুলি আলোচনা করো।  জরুরী অবস্থা সংক্রান্ত সাংবিধানিক ব্যবস্থা বর্ণনা করো।       ভারতবর্ষের সংকটময় অবস্থাতে মোকাবিলা করার জন্য ভারতীয় সংবিধানে ভারতীয় রাষ্ট্রপতিকে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করার ব্যাপারে বিশদ ও ব্যাপক ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। ভারতীয় সংবিধান রাষ্ট্রপতিকে তিন ধরনের জরুরি অবস্থা ঘোষণা করার ক্ষমতা দিয়েছে। সেগুলি হল,যথা — (১) 352 নং ধারায় জাতীয় জরুরি অবস্থা :-    ভারতীয় সংবিধান অনুযায়ী বর্তমানে দুটি ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি 352 নং ধারা অনুসারে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করতে পারে। যেমন— (i) সংগঠিত বহিরাক্রমণ বা যুদ্ধ ও (ii) অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে সংগঠিত সশস্ত্র বিদ্রোহ

ভারতবর্ষে অঙ্গ রাজ্যের হাইকোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো | অঙ্গ রাজ্যের হাইকোর্টের গঠন ও কার্যাবলী

Image
     দ্বাদশ শ্রেণীর  রাষ্ট্রবিজ্ঞান  থেকে যে সকল প্রশ্ন গুলি পরীক্ষাতে আসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সেই সকল প্রশ্ন গুলির উত্তর এখানে যথা যথ ভাবে আলোচনা করা হলো। এখানে আমরা পর পর উত্তর গুলিকে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এখানে ভারতবর্ষে অঙ্গ রাজ্যের হাইকোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো , এই প্রশ্নটির উত্তর সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। ভারতবর্ষে কোন অঙ্গ রাজ্যের হাইকোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো।       ভারতবর্ষের অখন্ড বিচার ব্যবস্থার শীর্ষে রয়েছে সুপ্রিম কোর্ট এবং ভারতবর্ষের অঙ্গরাজ্যের সর্বোচ্চ আদালত হলো হাইকোর্ট । রাজ্য বিচার ব্যবস্থার প্রেক্ষাপটে হাইকোর্টে ব্যাপক প্রভাব ও প্রতিপত্তি অধিকারী। এই কোর্টের নথিপত্রই রাজ্যের অন্যান্য আদালতের কাছে প্রামাণ্য দলিল স্বরূপ। এই কারণে রাজ্য বিচারব্যবস্থায় হাইকোর্ট অসামান্য তাৎপর্যের অধিকারী। অঙ্গ রাজ্যের হাইকোর্টের গঠন       ভারতীয় সংবিধানে 216 নং ধারা অনুযায়ী একজন প্রধান বিচারপতি এবং সেই সংখ্যা অন্যান্য বিচারপতিকে নিয়ে গড়ে ওঠে হাইকোর্ট যে সংখ্যক বিচারপতিকে নিয়োগ করার প্রয়োজন বলে ভারতের রাষ্ট্রপতি মনে করেন। বিচারপতিগণ অবশ্য রাজ্যপালের পরামর্শে

ভারতীয় বিচার ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য গুলি আলোচনা করো।

Image
     দ্বাদশ শ্রেণীর  রাষ্ট্রবিজ্ঞান  থেকে যে সকল প্রশ্ন গুলি পরীক্ষাতে আসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সেই সকল প্রশ্ন গুলির উত্তর এখানে যথা যথ ভাবে আলোচনা করা হলো। এখানে আমরা পর পর উত্তর গুলিকে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এখানে ভারতীয় বিচার ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য গুলি আলোচনা করো , এই প্রশ্নটির উত্তর সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। ভারতীয় বিচার ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য গুলি আলোচনা করো।     ভারতীয় গণতন্ত্রের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হল বিচার বিভাগ । যদিও ভারতবর্ষের সংবিধান রচয়িতারা ভারতবর্ষের বিচার বিভাগকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের মতো শক্তিশালী আবার গ্রেট ব্রিটেনের বিচার বিভাগের মত ক্ষমতাহীন সংস্থায় পরিণত করতে চাননি বরং তারা এই দুই দেশের বিচার ব্যবস্থার মধ্যবর্তী স্থানে ভারতবর্ষের বিচারব্যবস্থাকে স্থান দিতে চেয়েছেন। ভারতীয় বিচার ব্যবস্থার বৈশিষ্ট্য      ভারতীয় বিচারব্যবস্থার যে সমস্ত বৈশিষ্ট্যগুলি আছে সেগুলি হল,যথা — অখন্ড বিচার ব্যবস্থা :-    ভারতীয় বিচারব্যবস্থার প্রথম ও প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো অখন্ড বিচার ব্যবস্থা। এই অখন্ড বিচার ব্যবস্থার সর্বোচ্চ স্তর রয়েছে সুপ্রিমকোর্ট এবং সর্বনিম

ভারতের সুপ্রিম কোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো।

Image
     দ্বাদশ শ্রেণীর  রাষ্ট্রবিজ্ঞান  থেকে যে সকল প্রশ্ন গুলি পরীক্ষাতে আসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সেই সকল প্রশ্ন গুলির উত্তর এখানে যথা যথ ভাবে আলোচনা করা হলো। এখানে আমরা পর পর উত্তর গুলিকে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এখানে ভারতের সুপ্রিম কোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো , এই প্রশ্নটির উত্তর সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। ভারতের সুপ্রিম কোর্টের গঠন ও কার্যাবলী আলোচনা করো।      ভারতবর্ষের অখন্ড বিচার ব্যবস্থার শীর্ষে রয়েছে সুপ্রিম কোর্ট । এই কোর্ট ভারতীয় সংবিধানের ব্যাখ্যা দান করে জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষা করে এবং যুক্তরাষ্ট্রীয় আদালত হিসেবে ভারতে যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনা বজায় রেখে থাকে। এদিক থেকে ভারতবর্ষের বিচারব্যবস্থায় সুপ্রিম কোর্ট অসামান্য গুরুত্বের অধিকারী। ভারতের সুপ্রিম কোর্টের গঠন       মূল ভারতীয় সংবিধান অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্ট 1 জন প্রধান বিচারপতিসহ মোট 8 জন বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত হয়। তবে 1984 সালে সংসদীয় আইন অনুযায়ী সুপ্রিমকোর্ট 1 জন প্রধান বিচারপতিসহ মোট 26 জন বিচারপতিকে নিয়ে গঠিত হয়। কিন্তু বর্তমানে 1 জন প্রধান বিচারপতিসহ মোট 34 জন বিচারপতিকে নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট গঠিত

বিশ্বায়নের প্রকারভেদ, বৈশিষ্ট্য এবং সুফল ও কুফল আলোচনা করো।

Image
দ্বাদশ শ্রেণীর  রাষ্ট্রবিজ্ঞান  থেকে যে সকল প্রশ্ন গুলি পরীক্ষাতে আসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সেই সকল প্রশ্ন গুলির উত্তর এখানে যথা যথ ভাবে আলোচনা করা হলো। এখানে আমরা পর পর উত্তর গুলিকে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এখানে বিশ্বায়নের প্রকারভেদ, বৈশিষ্ট্য এবং সুফল ও কুফল আলোচনা করো,  এই প্রশ্নটির উত্তর সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। বিশ্বায়নের প্রকারভেদ, বৈশিষ্ট্য এবং সুফল ও কুফল আলোচনা করো       আধুনিক আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিকাশে এক চমকপ্রদ ও আলোড়ন সৃষ্টিকারী দিকচিহ্ন হল বিশ্বায়ন বা গ্লোবালাইজেশন । বিশ্বায়ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পৃথিবীর রাষ্ট্র গুলির মধ্যে সংযোগ গরে ওঠে। রাষ্ট্রগুলি একে অপরের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয় এবং তাদের মধ্যে আর্থিক লেনদেন, শিক্ষা সংস্কৃতির মেলবন্ধন এবং রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তাই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিকাশে বিশ্বায়ন হলো একটি ম্যাজিক শব্দ তথা জাদুকরী প্রক্রিয়া। বিশ্বায়নের প্রকারভেদ  বিশ্বায়নের প্রকৃতিকে বিশ্লেষণ করলে এর কয়েক প্রকার রূপ আমরা লক্ষ্য করে থাকি, যথা — অর্থনৈতিক বিশ্বায়ন :-    বিশ্বজুড়ে একই প্রকার অর্থনীতি গঠনের মধ্য দিয়েই অর্থনীতির বিশ্বায়ন ঘটেছে

ভারতীয় লোকসভার স্পিকারের ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো।

Image
দ্বাদশ শ্রেণীর  রাষ্ট্রবিজ্ঞান  থেকে যে সকল প্রশ্ন গুলি পরীক্ষাতে আসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সেই সকল প্রশ্ন গুলির উত্তর এখানে যথা যথ ভাবে আলোচনা করা হলো। এখানে আমরা পর পর উত্তর গুলিকে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এখানে  ভারতীয় লোকসভার স্পিকারের ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো,  এই প্রশ্নটির উত্তর সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। ভারতীয় লোকসভার স্পিকারের ক্ষমতা ও কার্যাবলী আলোচনা করো       ভারতীয় পার্লামেন্ট বা সংসদের সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারী হলেন লোকসভার স্পিকার বা অধ্যক্ষ । তিনি লোকসভার নিয়ম শৃঙ্খলা রক্ষা করেন এবং লোকসভার অধিবেশন পরিচালনা করেন। তিনি লোকসভার অধিবেশনে সভাপতিত্ব করে থাকেন,তাই তিনি হলেন লোকসভার সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব । নিয়ম ও কার্যালয় :-    লোকসভার সাধারণ নির্বাচনের পরে নতুন লোকসভা গঠিত হলে এর প্রথম অধিবেশনে লোকসভার সদস্য গনের মধ্যে থেকে একজন স্পিকার বা অধ্যক্ষ এবং অপর একজন কে ডেপুটি স্পিকার বা উপাধ্যক্ষ নির্বাচিত করা হয়। তাদের কার্যকাল হলো 5 বছর তবে এর আগেও তারা পদত্যাগ করতে পারেন। তাছাড়া 14 দিনের নোটিশ দিয়ে লোকসভার সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য গনের ভোটে অনাস্থা পাস কর

লোকসভা ও রাজ্যসভার মধ্যে সাংবিধানিক সম্পর্ক আলোচনা করো।

Image
দ্বাদশ শ্রেণীর  রাষ্ট্রবিজ্ঞান  থেকে যে সকল প্রশ্ন গুলি পরীক্ষাতে আসার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সেই সকল প্রশ্ন গুলির উত্তর এখানে যথা যথ ভাবে আলোচনা করা হলো। এখানে আমরা পর পর উত্তর গুলিকে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এখানে লোকসভা ও রাজ্যসভার মধ্যে সাংবিধানিক সম্পর্ক আলোচনা করো,  এই প্রশ্নটির উত্তর সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। লোকসভা ও রাজ্যসভার মধ্যে সাংবিধানিক সম্পর্ক আলোচনা করো      রাষ্ট্রপতি , লোকসভা ও রাজ্যসভাকে নিয়ে ভারতের পার্লামেন্ট গঠিত হয়। রাজ্যসভা ও লোকসভা বিভিন্ন ক্ষমতা ভোগ করে থাকলেও উভয়ের মধ্যে ক্ষমতা গত দিক দিয়ে বিভিন্ন মিল বা অমিল লক্ষ্য করা যায়। সেগুলো নিম্নে আলোচনা করা হল- লোকসভা ও রাজ্যসভার গঠনগত পার্থক্য       গঠনগত ক্ষেত্রে যে সমস্ত পার্থক্য গুলি লক্ষ্য করা যায় সেগুলি হল যথা— (১) লোকসভার সদস্য সংখ্যা রাজ্যসভার সদস্য সংখ্যা অপেক্ষা অনেক বেশি। রাজ্যসভা অনাধিক 250 জন সদস্য নিয়ে গঠিত হতে পারে। কিন্তু লোকসভার সদস্য সংখ্যা হল সর্বাধিক 552 জন। প্রতিটি অঙ্গ রাজ্যের বিধানসভার নির্বাচিত প্রতিনিধি গন একক হস্তান্তরযোগ্য সমানুপাতিক প্রতিনিধিত্বের নিয়ম অনুযায়ী রাজ্যসভার সদস্যদের নির