Posts

Showing posts from December, 2021

ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান সর্ম্পকে আলোচনা করো।

Image
   বিভিন্ন ভাষাতাত্ত্বিকদের মতে ভাষাবিজ্ঞানের আলোচনায় ভাষাবিজ্ঞানের তিনটি প্রধান ধারা তে ভাগ করা হয়ে থাকে এগুলি হল বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান, ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান এবং তুলনামূলক ভাষাবিজ্ঞান । এগুলি আসলে কোন ভাষাকে বিশ্লেষণ করা এবং ভাষার বিভিন্ন উপাদান গুলির বিশ্লেষণ করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান     ভাষাবিজ্ঞানের যে ধারায় ভাষার বিভিন্ন কালের বিবর্তন কে বিশ্লেষণ করা হয় সেই শাখাটিকে বলা হয় ভাষাবিজ্ঞানের ঐতিহাসিক ধারা । যেমন বাংলা ভাষার ক্ষেত্রে ভাষাটি অতীত থেকে কীভাবে বিবর্তিত হয়ে আজকের বাংলা ভাষায় এসেছে তার আলোচনা করাই হল ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞানের আলোচ্য বিষয়। ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান ভাষার বিভিন্ন উপাদান যেমন শব্দের বিষয়কে বিশ্লেষণ করে থাকে। ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান    যেমন আমি শব্দটিকে বিশ্লেষণ করলে ঐতিহাসিক ভাষাবিজ্ঞান যেভাবে তাকে বর্ণনা করবে তা হল এই শব্দটি কোন শব্দ থেকে সৃষ্টি হয়েছে এবং এই শব্দটি আজকের রূপ গ্রহণ করার আগে মধ্যবর্তী স্তর গুলিতে কিরূপে প্রচলিত ছিল। এখানে আমি শব্দটির ঐতিহাসিক পরিবর্তন দিয়ে বিষয়টিকে সহজে বোঝানো হলো...

বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান কি ? বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান সর্ম্পকে আলোচনা করো।

Image
       ভাষাকে বিশ্লেষণ ও তার উৎপত্তি বিচার করতে গেলে প্রয়োজন হয় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির । বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে অবলম্বন করে ভাষাকে বিশ্লেষণ করতে গেলে কয়েকটি রীতি বা পদ্ধতিকে অনুসরণ করা হয় এই পদ্ধতি গুলি হল বর্ণনামূলক , ঐতিহাসিক এবং তুলনামূলক ।      আধুনিককালে মানুষের মুখের ভাষার বিশ্লেষণের এই বর্ণনামূলক ধারাটি বেশ জনপ্রিয়। বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান কি     ভাষাবিজ্ঞানের যে শাখায় কোন ভাষার নির্দিষ্টকালের রূপ, তার গঠন ইত্যাদি আলোচনা বা তাকে বিশ্লেষণ করা হয় এবং তা যদি একটি নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে তবে ভাষার সেই বিশ্লেষণকে বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান বলা হয় । বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞানে  কোন নির্দিষ্ট ভাষাকে বর্ণনা প্রাধান্য পায়।    ভাষার মূল উপাদান হলো ধ্বনি, শব্দ, বাক্য ইত্যাদি। বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান ভাষার উপাদান গুলির একটি নির্দিষ্ট সময়ের গঠন ও রূপকে বর্ণনা ও বিশ্লেষণ করা হয়। অর্থাৎ একটি নির্দিষ্ট যুগের বা সময়ের ভাষার শব্দ বাক্য এবং ধ্বনিকে নিয়ে আলোচনা করা হল বর্ণনামূলক ভাষাবিজ্ঞান এর কাজ। বর্ণনামূলক ভাষাবিজ...

ভাষাবিজ্ঞান কি ? ভাষাবিজ্ঞানের স্বরূপ আলোচনা করো।

Image
    ভাষাবিজ্ঞানের গবেষণার ধারায় ভাষা জিজ্ঞাসা কে অনেক বিস্তৃতভাবে আলোচনা করা হয়ে থাকে। কারণ সাধারণভাবে আমরা ভাষাকে বাঁধতে গেলে শব্দবিদ্যা বা ব্যাকরণ এর সাহায্য নিয়ে থাকি। কিন্তু এই ব্যাকরণের বিস্তৃত, বিজ্ঞানসম্মত ভাষা বিশ্লেষণটি হলো ভাষাবিজ্ঞান । ভাষাবিজ্ঞান এর ধারা তে কতগুলি প্রতিশব্দ ব্যবহৃত হয় যেমন - Philology , Linguistics ইত্যাদি এদের মধ্যে আমরা লিঙ্গুইস্টিকস কে বিশুদ্ধ ভাষাতত্ত্ব ভাষাবিজ্ঞান বলে ধরে নেব।           মূলত ভাষাবিজ্ঞানের কাজ হল প্রয়োজন অনুসারে লেখ্য ভাষার থেকে নানান তথ্য সংগ্রহ করে পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি সাধারণ সিদ্ধান্তে আসা এবং সেই সাধারণ সিদ্ধান্ত থেকে একটি বিশেষ সূত্র কে প্রণয়ন করা।  ভাষাবিজ্ঞানের স্বরূপ      আমরা ভাষাবিজ্ঞান বলতে যা বুঝি তা হল মানুষের উচ্চারিত ভাষা নিয়ে বিভিন্ন চিন্তা ভাবনা ও তার গবেষণা। মানুষের উচ্চারিত মুখের ভাষাকে যখন বিজ্ঞানসম্মত উপায় চর্চা করা হয় তখন তা হয়ে ওঠে প্রকৃত ভাষাবিজ্ঞান ।    অর্থাৎ মুখের ভাষাকে পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণের মাধ্যমে একটি নির্দিষ...

সমালোচনা সাহিত্য কাকে বলে ? সমালোচনা সাহিত্যের বিভিন্ন রীতি সম্পর্কে আলোচনা করো।

Image
   যেদিন থেকে মানুষ নিজেকে বুঝতে শিখেছে সেদিন থেকেই সমালোচনার জন্ম হয়েছে। সৃষ্টি হলেই তার যেমন বিনাশ আছে তেমনি সৃষ্টি হলে বিনাশের আগে তাকে নিয়ে যথেষ্ট সমালোচনা সম্ভব। আর এই কারনেই বাংলা সাহিত্যে এমনকি বিশ্বের সমস্ত ভাষা ও সাহিত্যে এই সমালোচনা সাহিত্য স্থান বেশ উঁচু দরের। বিশ্বের অন্যান্য ভাষার মতো বাংলা ভাষাতেও এই সমালোচনা সাহিত্যের বেশ জনপ্রিয়তা লক্ষ্য করা যায়। এখানে সমালোচনা সাহিত্য কাকে বলে এবং তার বিভিন্ন রীতি সম্পর্কে আলোচনা করা হলো - সমালোচনা সাহিত্য কি ?     যে রচনাতে সাহিত্যকে বোঝার তার প্রকৃত মূল্য উপলব্ধি করার ব্যক্তিগত ভালো লাগা মন্দ লাগা ভাবনা প্রকাশিত হয় এবং সমালোচিত সাহিত্যের বিষয়বস্তু ও ভাব এক নতুন আলোকে সমৃদ্ধ হয় তাকে সমালোচনা সাহিত্য বলা হয় । তবে সমালোচনা করলেই তা সাহিত্যে গৃহীত হতে পারে না নির্দিষ্ট কিছু সাহিত্যিক মাপকাঠি রেখে কোন সাহিত্য সমালোচনা করলে তাই সমালোচনা সাহিত্য হিসাবে মর্যাদা পেতে পারে। সমালোচনা সাহিত্য   এখানে সমালোচনা সাহিত্যের বিভিন্ন রীতি সম্পর্কে বিশেষভাবে আলোচনা করা হলো -  সমালোচনা সাহিত্যের বিভিন...

ভ্রমণ সাহিত্য কি ? বাংলা ভ্রমণ সাহিত্য সম্পর্কে আলোচনা করো।

Image
    চিরকাল একটা কথা প্রচলিত যে বাঙালিরা নাকি ভ্রমণপিপাসু অর্থাৎ বাঙালিরা ঘুরতে ভালোবাসি। সমাজ - মানষে যা প্রতিফলিত হয় তাই উঠে আসে সাহিত্যে, কারণ " সাহিত্য সমাজের দর্পণ" । এই কারণে এক সময় ভ্রমণ পিপাসু মানুষের হাত ধরে উঠে এলো নতুন এক সাহিত্যধারা যার নাম হল ভ্রমণ সাহিত্য । এখানে ভ্রমণ সাহিত্য সম্পর্কে আলোচনা করা হলো। ভ্রমণ সাহিত্য কি ?      ভ্রমণপিপাসু মানুষের প্রকৃতির হৃদয় পিপাসু দৃষ্টিভঙ্গি যখন সাহিত্যে উঠে আসে তখন তা হয়ে যায় ভ্রমণ সাহিত্য । অর্থাৎ বলা যেতে পারে মানুষ ভ্রমণ করতে গিয়ে যেভাবে প্রকৃতিকে পর্যবেক্ষণ করে সেই সকল স্থানকে উপলব্ধি করে তাই যখন সাহিত্যে উঠে আসে তখন তা ভ্রমণ সাহিত্য । ভ্রমণ সাহিত্য সম্পর্কে আলোচনা    বাংলা সাহিত্যের একটি ছোট্ট তম বিভাজন হলো ভ্রমণ সাহিত্য । এটি নবীনতম সংযোজন হলেও এর কলেবর অনেক বড়, তার থেকে বড় ভ্রমণ সাহিত্যের ইতিহাস । প্রাচীন ভারতের ইতিহাস আলোচনা করলেই আমরা দেখতে পাই মেগাস্থিনিস , Hu-Un-Si-Ki-An , প্রমুখ ব্যক্তিবর্গ একসময় ভারতের প্রকৃতি বিভিন্ন রাজধানী ইত্যাদির প্রতি আকৃষ্ট হয়ে ভারত ভ্রমনে এসেছিলেন। আর তাদ...

আত্মনিষ্ঠ প্রবন্ধ কি ? আত্মনিষ্ঠ প্রবন্ধ সম্পর্কে আলোচনা করো।

Image
   বাংলা সাহিত্যের আধুনিকতম এই প্রবন্ধকে সাধারণত দুটি ভাগে ভাগ করা যায় একটি বস্তুনিষ্ঠ অন্যটি আত্মনিষ্ঠ প্রবন্ধ। আধুনিক লেখকদের হাতে এই দুটি ধারা বেশ জনপ্রিয় ভাবে প্রবাহমান। প্রবন্ধের এই মন্ময় ধারা টি বাংলা সাহিত্যে অনেক অবদান রেখেছে। এখানে আত্মনিষ্ঠ প্রবন্ধ কি এবং সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।  আত্মনিষ্ঠ প্রবন্ধ কি ?     যে প্রবন্ধে প্রাবন্ধিকের মন তার চিন্তা-ভাবনা দৃষ্টিভঙ্গি ইত্যাদি বিশেষ ভাবে প্রকাশিত হয় তাকে আমরা আত্মনিষ্ঠ প্রবন্ধ বলে থাকি। আত্মনিষ্ঠ প্রবন্ধের বিষয়বস্তু গুলি বাহ্যিক হবে কিন্তু তার সম্পর্কিত চিন্তাভাবনা দৃষ্টিভঙ্গি গুলি লেখক বা প্রাবন্ধিকের একান্ত ব্যক্তিগত। আত্মনিষ্ঠ প্রবন্ধ     বাংলা সাহিত্যে বেশ কয়েকজন আত্মনিষ্ঠ প্রাবন্ধিক জনপ্রিয় এবং তাদের শিল্পকলা গুলিও বেশ আকর্ষণীয়। বাংলা সাহিত্যে এই ধরনের প্রবন্ধের সূচনা হয়েছে সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্রের হাত ধরে। তার লেখা কমলাকান্তের দপ্তর এ জাতীয় শ্রেষ্ঠ প্রবন্ধ সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ রাখে না। আত্মনিষ্ঠ প্রবন্ধ সম্পর্কে আলোচনা     বাংলা সাহিত্যে বেশ কয়েক...

জীবনী সাহিত্য কাকে বলে ? জীবনী সাহিত্যের বৈশিষ্ট্য লেখ।

Image
   বর্তমানে আধুনিক বাংলা সাহিত্যে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে জীবনী সাহিত্য । অনেক ক্ষেত্রে জীবনী সাহিত্য কে কেন্দ্র করে বিভিন্ন সিনেমা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠতে শুরু করেছে। বাংলা সাহিত্যের এই অধ্যায়ে মধ্যযুগের চৈতন্যদেবের পরবর্তী সময় থেকে জনপ্রিয় হতে শুরু করে। বাংলা সাহিত্যের অত্যাধুনিক যুগেও সেই ধারা আজও সমানভাবে জনপ্রিয়। জীবনী সাহিত্য কাকে বলে ?     জীবনী সাহিত্য বলতে বোঝায় কোন ব্যক্তির জীবন কেন্দ্রিক প্রত্যাগত মাধ্যমে রচিত সাহিত্যকে। সংস্কৃতে এই  জীবনী সাহিত্য র পরিচয় মেলে যেখানে জীবনী সাহিত্য কে কারিকা বা বৃত্তি বলা হত। মধ্যযুগের চৈতন্য দেবের আবির্ভাব এরপর তাকে কেন্দ্র করে এবং তার পার্ষদদের কেন্দ্র করে এই জীবনী সাহিত্য রচনার সূত্রপাত হয়। মধ্যযুগে সৃষ্টি হওয়ার সাহিত্যের এই ধারাটি আজও সমানভাবে অব্যাহত।     সাহিত্যের প্রতিটি রূপরীতি নিজের নিজের বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি করে স্বতন্ত্রতা লাভ করেছে এ দিক থেকে বিচার করলে জীবনী সাহিত্যের যেসকল উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য গুলি চোখে পড়ে তা হল -  জীবনী সাহিত্যের বৈশিষ্ট্য লেখ। 1) জীবনী সাহিত্য এ...

প্রবন্ধ কাকে বলে ? বাংলা প্রবন্ধের ধারাবাহিকতা আলোচনা করো।

Image
    প্রবন্ধ বাংলা সাহিত্যের নতুন তম সংযোজন, 1800 সালের পর থেকে বাংলা সাহিত্যে এই ধরার পথ চলা শুরু হয়। আধুনিক এই সাহিত্য ধারা আজ বাংলা সাহিত্যের কলেবর কে যথেষ্ট গর্বিত করে তুলেছে। রাজা রামমোহন থেকে রবীন্দ্র নাথ ঠাকুর পর্যন্ত ধারায় প্রবন্ধ সাহিত্য বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। রবীন্দ্র পরবর্তী যুগেও প্রবন্ধ সাহিত্য বেশ উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে বাংলা সাহিত্যে।  style="display:block; text-align:center;" data-ad-layout="in-article" data-ad-format="fluid" data-ad-client="ca-pub-2511659517694820" data-ad-slot="8200529540"> প্রবন্ধ কাকে বলে     প্রবন্ধ শব্দটির অর্থ হলো প্রকৃষ্ট রূপে বন্ধন । এই অর্থ টি বিশ্লেষণ করলে প্রবন্ধ সম্পর্কে দাড়ায় আদি মধ্য ও অন্ত সমন্বিত গদ্যপদ্য ভাষায় রচিত বিশ্লেষণাত্মক রচনা । প্রবন্ধ     প্রবন্ধ কে আমরা প্রধানত দুটি ভাগে ভাগ করতে পারি, প্রথমত বিষয়নিষ্ঠা বা তন্ময় প্রবন্ধ এবং দ্বিতীয়তঃ আত্মনিষ্ঠ বা মন্ময় প্রবন্ধ ।  style="display:block; text-align:center;" data-...

গুচ্ছ ধ্বনি কি ? উদাহরণসহ গুচ্ছ ধ্বনী বুঝিয়ে দাও ।

Image
    দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের একটি বড় অধ্যায় হলো  ভাষাতত্ত্ব বা ভাষাবিজ্ঞান  এই অধ্যায়ের একটি ছোট পর্ব হলো  ধ্বনিতত্ত্ব  অর্থাৎ এই পর্বে বাংলা ভাষার বিভিন্ন ধ্বনি সৃষ্টি, বিকাশ, তার ব্যবহার ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা আছে এই অধ্যায় থেকে যে সমস্ত প্রশ্ন গুলি  উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা  পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সেই সকল প্রশ্ন গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো। তোমরা এগুলো নোট আকারে নিজের মতো করে লিখে নিতে পারো এবং অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবে।  Guchcho Dhwoni Educostudy.in গুচ্ছ ধ্বনি কি ? উদাহরণসহ গুচ্ছ ধ্বনী বুঝিয়ে দাও ।     শব্দের মধ্যে স্বরধ্বনি হীন একাধিক ব্যঞ্জন যদি একাধিক দলের মধ্যে অবস্থান করে তখন সেই  যুক্তব্যঞ্জন কে গুচ্ছ ধ্বনি বলে । যেমন -  সত্তর  শব্দের মধ্যে মাঝের  ত্ত  টির মাঝে কোন স্বরধ্বনি নেই সুতরাং এটি হলো  গুচ্ছ ধ্বনি ।      গুচ্ছ ধ্বনির সমাবেশ সভাবতই শক্ত নয় কারণ তারা একটি দলে অবস্থান করে না। যেমন  রোদ্দুর  শব্দটিতে শব্দের মাঝামাঝি দুটি দ ধ্বনি উচ্চারিত ...

অবিভাজ্য ধ্বনি কাকে বলে উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও।

Image
    দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা বিষয়ের একটি বড় অধ্যায় হলো  ভাষাতত্ত্ব বা ভাষাবিজ্ঞান  এই অধ্যায়ের একটি ছোট পর্ব হলো  ধ্বনিতত্ত্ব  অর্থাৎ এই পর্বে বাংলা ভাষার বিভিন্ন ধ্বনি সৃষ্টি, বিকাশ, তার ব্যবহার ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা আছে এই অধ্যায় থেকে যে সমস্ত প্রশ্ন গুলি  উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা  পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ সেই সকল প্রশ্ন গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো। তোমরা এগুলো নোট আকারে নিজের মতো করে লিখে নিতে পারো এবং অবশ্যই বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবে।  অবিভাজ্য ধ্বনি কাকে বলে উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও ।  Obivajjo-Dhwoni Educostudy.in অবিভাজ্য ধ্বনি কাকে বলে উদাহরণসহ বুঝিয়ে দাও।     ভাষায় এমন কিছু ধ্বনির ব্যবহার হয় যাকে স্বাভাবিকভাবে বা কৃত্রিম কোনভাবেই ভাগ করা যায় না অথচ তারা একাধিক ধ্বনির সমবায়ে গঠিত হয় এদেরকে সাধারণভাবে  অবিভাজ্য ধ্বনি বলা হয় ।      বাক্যের মধ্যে এমন কিছু ধ্বনির ব্যবহার দেখা যায় যা বিভাজ্য ধ্বনির মতো সুস্পষ্টভাবে বিভাজিত হয় না এগুলি আসলে অবিভাজ্য ধ্বনি বা ধ্বনিমুল। সাধারণভাবে অবিভাজ্য ...